কোড়া কাগজ বা সাদা খাতা, এই মুহূর্তে সমাজে এমন এক কঠিন অসুখ যা সবাইকে ভুগিয়ে তুলেছে। পশ্চিমবঙ্গের SSC কেলেঙ্কারি ও ভারতের NEET কেলেঙ্কারি দুটোই সমাজে সৃষ্ট এবং আলোড়িত দুর্নীতির প্রকৃষ্ট উদাহরণ। এদিকে, সাধারণ
বছর দশেক আগে বেড়াতে গিয়েছিলাম কাশ্মীর। সেপ্টেম্বর মাস, পেহেলগাওতে তখন হাতে গোনা টুরিস্ট, ঠিক করলাম চন্দনবাড়ি যাব। আঁকাবাকা পথ পেরিয়ে চন্দনবাড়ি পৌঁছাতেই আমাদের গাড়ির সামনে ছুটে এলেন এক মাঝ বয়সী ভদ্রলোক, নাম সম্ভবত
ছেলেমেয়েগুলো আজও রাস্তায় বসে, প্যানেলে নাম থাকতেও তাদের একজনেরও চাকরি হয়নি। বিচারপতির কলমের গুতোয় পরেশ অধিকারীর মেয়ের চাকরি গেলেও, তার কোনো শাস্তি এখনো হয়নি, কারণ বেআইনি ভাবে উপার্জন করে টাকা ফেরানোকে শাস্তি বলা
সংবাদমাধ্যমের ফোকাস এখন পার্থ-অর্পিতা, জুতোছোঁড়া, জেলখাটা মুখপাত্রের “দেখ কেমন লাগে”, দিল্লির “সেটিং-মিটিং” ইত্যাদি ঘুরে আপাততঃ বিহারে এসে ঠেকেছে। এতে অবশ্য রাজ্যের মানুষের “পকেটে আগুন-জীবনে ফাগুন” অবস্থার উন্নতি হবে কিনা, তা বিশেষ জানা যাচ্ছে
“এসব চিপ কথা এখানে বলবেন না! কোথায় কি বলতে হয় জানুন! এরপর তো বলবেন ঘরের মধ্যে জেলা চাই, এত অফিসার কই? আপনাদের তো পুলিশ জেলা করে দেওয়া হয়েছে। ওইটুকু জায়গা, তার আবার জেলা”
তৃণমূলের ‘পার্থ-অর্পিতা’ কাণ্ড। প্রায় প্রতিটি প্রথম শ্রেণীর সংবাদ মাধ্যম এটাকে ‘পার্থ-অর্পিতা কাণ্ড’ বলে দেখাতে চাইছে। কিন্তু আমরা রাইজ অফ ভয়েসেস স্পষ্ট ভাষায় বলছি এটা তৃণমূলের দুর্নীতি। বিরাট অঙ্কের টাকা ঘুষের বিনিময়ে, প্রার্থী পিছু