“আমি অন্যায় করে থাকলে আমার গালে একটা চড় মারুন। কিছু মনে করব না। কথায় কথায় লোকের চাকরি খাবেন না। চাকরি গেলে খাবে কি?” না। বক্তার নাম লেখবার মত ধৃষ্টতা ‘রাইজ অফ ভয়েসেস’ দেখাবে
রঙের উৎসবে রাজনৈতিক রঙহীন মানিকতলা। গত ২০শে ফেব্রুয়ারি ২০২২-এ নির্বাচিত বিধায়ক সাধন পাণ্ডের মৃত্যুর পর থেকে এই কেন্দ্রে কোনো উপনির্বাচন হয়নি। তাই মানিকতলায় আজ নেই কোনো বিধায়ক। কিন্তু দেশের এবং রাজ্যের নানান প্রান্তে
গতকাল এক বন্ধ চটকলের সামনের গাছতলায় চা খাচ্ছিলাম। দোকানে বসা খরিদ্দাররা কথা সে কথা বলতে বলতে চায়ের ভাড়ে তুফান তুলছিলেন, সে নানান বিষয়। ভারত-অস্ট্রেলিয়া টেস্ট থেকে ঘুরতে ঘুরতে আল্টিমেটলি প্রসঙ্গ এসে দাঁড়াল রাজনীতিতে,
হঠাৎই ছোটবেলার দু’কলি কবিতা মনে পড়ে গেলো! “হাট বসেছে শুক্রবারে,বকশিগঞ্জে পদ্মাপারে।জিনিষপত্র গুছিয়ে এনে,গ্রামের মানুষ বেচে কেনে।” ঐ যাকে বলে ছোটবেলার নস্টালজিয়া…. সেটা’ই আর কি! বাঙালীর শৈশবের সাথে রবি ঠাকুরের ‘সহজপাঠ’ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বছর
কদিন ধরেই সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত হচ্ছে যে দিদির দূত’রা বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতে যাচ্ছেন এবং বিক্ষোভের মুখে পড়ছেন। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির এতে আনন্দের সীমা পরিসীমা নেই। ভাবছেন, এত ক্ষোভ মানুষের? পঞ্চায়েত ভোটে নির্ঘাত শাসক দলের