বড়লোকের মেয়ে! কেন বলছি তা পারিবারিক টাকা-পয়সা, বিষয়-সম্পত্তির বহর দেখলেই বুঝতে পারবেন। শুধু ব্যাঙ্কের স্থায়ী আমানতেই বাবা-মেয়ের রয়েছে প্রায় ১৭ কোটি টাকা। এছাড়া বাপ-মেয়ের নামে ঠিক কতগুলো জমি-জমা, বাড়ি-ফ্ল্যাট আছে তার হিসেব কষা
ছেলেমেয়েগুলো আজও রাস্তায় বসে, প্যানেলে নাম থাকতেও তাদের একজনেরও চাকরি হয়নি। বিচারপতির কলমের গুতোয় পরেশ অধিকারীর মেয়ের চাকরি গেলেও, তার কোনো শাস্তি এখনো হয়নি, কারণ বেআইনি ভাবে উপার্জন করে টাকা ফেরানোকে শাস্তি বলা
সংবাদমাধ্যমের ফোকাস এখন পার্থ-অর্পিতা, জুতোছোঁড়া, জেলখাটা মুখপাত্রের “দেখ কেমন লাগে”, দিল্লির “সেটিং-মিটিং” ইত্যাদি ঘুরে আপাততঃ বিহারে এসে ঠেকেছে। এতে অবশ্য রাজ্যের মানুষের “পকেটে আগুন-জীবনে ফাগুন” অবস্থার উন্নতি হবে কিনা, তা বিশেষ জানা যাচ্ছে
“এসব চিপ কথা এখানে বলবেন না! কোথায় কি বলতে হয় জানুন! এরপর তো বলবেন ঘরের মধ্যে জেলা চাই, এত অফিসার কই? আপনাদের তো পুলিশ জেলা করে দেওয়া হয়েছে। ওইটুকু জায়গা, তার আবার জেলা”
পার্থ-অর্পিতাকান্ড নিয়ে উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। এর আগেও শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতা-মন্ত্রী সিবিআই-ইডি’র জেরার মুখে পড়লে বা গ্রেফতার হলেও, এখনকার মত এতটা উত্তাল পরিস্থিতি কখনো হয়নি। শুধু বিরোধীরা নয়, এবার সাধারণ মানুষও