বিজ্ঞান কখনও কিছু প্রেডিক্ট বা অনুমান করে না। বিজ্ঞান সমস্ত জাগতিক ও মহাজাগতিক ঘটনার কারণ ও পরম্পরা খুঁজে তার বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা করে আমাদের জানায়, কেন সেটি ঘটছে। আর তারপর সেই আহরিত জ্ঞানটির প্রযুক্তিগত
আমাদের লেখা সেই পুরানো ‘গপ্পের গরুটা’কে মনে আছে, যেটা এর আগে দু-দুবার গাছে উঠেছিল এবং মগডাল থেকে দুবারই মুখ থুবড়ে পড়েছিল! আর তারপর গা-ঝাড়া দিয়ে উঠে আর কোনদিকে না তাকিয়ে আমাদের ‘মন’ ফেলে
গাধাগুলো জল খাচ্ছে! তবে যথারীতি ঘোলা করে। আমাদের রাইজ অফ ভয়েসেসের অনেকের আবার মনে হয়ছে, এই ‘জল খাচ্ছে’ শব্দবন্ধটি সঠিক নয়। বরং ‘বাধ্য হয়ে জল খেতে হচ্ছে’ বলাটাই বেশী সমীচিন। প্রথমদিকে কেন্দ্রে ও
দিল্লি ও রাজ্যের শাসক মদতপুষ্ট সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করা মানে মৌচাকে ঢিল মারা! এরা বোঝে খবর মানে কিছু ব্যক্তি বিশেষের লাফালাফি দাপাদাপি এবং তাদের সেই ‘লম্ফঝম্প’কে মিডিয়া ফুটেজ বা এয়ার টাইম পাইয়ে দেওয়া। কারণ
আজ অনেকদিন পর একটা খবরে চোখ আটকে যাওয়ায় পঞ্চব্যঞ্জনে দু কলম লিখতে ইচ্ছে হলো। এই মুহুর্তে আমাদের দেশের ঋণের পরিমাণ নাকি ১৫৫ লক্ষ কোটি টাকা। ২০১৪ সালে এই ঋণের পরিমাণ ছিল ৫৫ লক্ষ