সময়টা ২০১৭-১৮ সাল। ‘আগে রাম পরে বাম’, এই ছিল স্লোগান। বাংলা থেকে বাম হঠাবার এটাই ছিল আসল মন্ত্র। সেই মন্ত্র জপেই বামকে শূন্য করে বাংলার সংসদীয় রাজনীতিতে বিজেপির উত্থান। তাতে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছিল
সাঁইথিয়া নন্দীকিশোরী মন্দির পেরিয়ে ময়ূরাক্ষীর দিকে যেতেই, চার রাস্তার মোড়ে আপনার চোখে পড়বে বীরভূমের বাঘের এক ইয়া লম্বা কাট আউট। ওয়েলকাম টু কেষ্টভূম। আজ থেকে এই কেষ্টভূমের খুঁটিনাটি নিয়েই শুরু হল বীরভূমনামা। আজ
“একধরণের ব্ল্যাকমেলিং পলিটিক্স শুরু হয়েছে।” তারিখ ৩১ শে আগস্ট। স্থান নবান্ন। কে বলেছেন নিশ্চইয়ই নামটা আবার বলে দিতে হবে না। কিন্তু সেই তিনিই শেষবেলায় জনসমক্ষে সংবাদমাধ্যমেকেই ইদানীং ‘পজিটিভ খবর’ কম করায় ব্ল্যাকমেল করে
আমরা তো বাংলার খুঁটিনাটি লিখি। আমাদের চোখ রাখতে হয় কোন খবরটা আপনাদের জানা জরুরি হওয়া সত্বেও, তা মূলস্রোতের কোনো সংবাদমাধ্যম দেখালো না বা সেভাবে কভার করলো না, তার ওপর। আর এসব করতে গিয়ে
ছেলেমেয়েগুলো আজও রাস্তায় বসে, প্যানেলে নাম থাকতেও তাদের একজনেরও চাকরি হয়নি। বিচারপতির কলমের গুতোয় পরেশ অধিকারীর মেয়ের চাকরি গেলেও, তার কোনো শাস্তি এখনো হয়নি, কারণ বেআইনি ভাবে উপার্জন করে টাকা ফেরানোকে শাস্তি বলা
সংবাদমাধ্যমের ফোকাস এখন পার্থ-অর্পিতা, জুতোছোঁড়া, জেলখাটা মুখপাত্রের “দেখ কেমন লাগে”, দিল্লির “সেটিং-মিটিং” ইত্যাদি ঘুরে আপাততঃ বিহারে এসে ঠেকেছে। এতে অবশ্য রাজ্যের মানুষের “পকেটে আগুন-জীবনে ফাগুন” অবস্থার উন্নতি হবে কিনা, তা বিশেষ জানা যাচ্ছে