শনিবার থেকেই ক্রমাগত চাপ আসছিল। বামেদের রবিবারের ব্রিগেডের ওপর প্রতিবেদন চাই। বলাই বাহুল্য, যারা অনুরোধ করছিলেন তাদের বেশিরভাগই বাম কর্মী সমর্থক। তবে সংখ্যায় অল্প হলেও তাদের মধ্যে সেভাবে ‘পার্টি-পলিটিক্স’ না করা কিছু সাধারণ
বিগত প্রতিবেদনে আমরা লিখেছিলাম মীনাক্ষী মুখার্জ্জীকে সামনে রেখে ৩ রা নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া দু’মাসব্যাপী কোচবিহার থেকে কলকাতা পর্যন্ত বাম ছাত্র-যুবদের পদযাত্রার কথা, যার পোশাকি নাম ‘ইনসাফ যাত্রা’। কারণ সে সময় প্রথমসারির মিডিয়া
ইনসাফ বা ন্যয়বিচার! কিন্তু কিসের ইনসাফ! চাকরি না পাওয়ার। পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে পরিবার-পরিজন ফেলে পেটের দায়ে দেশ-বিদেশ পাড়ি দেওয়ার। ১০০ দিনের প্রকল্পে কাজ বা আবাস যোজনার ঘর না পাওয়ার। ফসলের ন্যায্য মূল্য না
ডেকেছে ক্যাপ্টেন! তা যাদের ডেকেছে তারা বুঝুক গে যাক, আমার কি! আমরা রাইজ অফ ভয়েসেস। মানুষের ভয়েস তুলে ধরা আমাদের কাজ। কোন দলের ক্যাপ্টেন/ভাইস-ক্যাপ্টেন কেন হাঁক পাড়ছে তাতে আমাদের কি! এসব সোশ্যাল মিডিয়ার
সংগঠন এবং মতাদর্শের ভূমিকা ব্যক্তির চেয়ে বেশী নিঃসন্দেহে। তবে শুধুমাত্র সংগঠন এবং মতাদর্শের উপস্থিতিই কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট, এমন ভাবনা নিতান্তই যান্ত্রিক। বেশী না, বিগত শতাব্দীর প্রথম দশকের জার্মানি এবং রাশিয়ার তুল্যমূল্য দৃষ্টান্তই