মেলালেন তিনি মেলালেন। সদ্য হ্যাট্রিক করা “আর্যভট্ট”দের দলের ব্রিগেডিয়ার আজ হয়ত খুব খুশি। কারণ অপ্রত্যাশিত ভাবে মহম্মদ সেলিমের ১৯৬ দিন আগের ব্রিগেডের বক্তব্য হুবহু মিলিয়ে গিয়েছে। ৭ই জানুয়ারি, ২০২৪। ব্রিগেডের মাঠ তখন কানায়
লোকসভা নির্বাচনের ফল বেরোনোর পর থেকে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির ধূ-ধূ করছে, খালি মাঠে এখন বাস্তবিকই ঘু-ঘু চড়ছে। চারিদিকে অপার নীরবতা। এক পাশে গাছতলার ছায়ায় দাঁড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারী-মহম্মদ সেলিমরা শান্ত অলস গরু-ছাগলের তৃতীয় সন্তানের মত
গাধাগুলো জল খাচ্ছে! তবে যথারীতি ঘোলা করে। আমাদের রাইজ অফ ভয়েসেসের অনেকের আবার মনে হয়ছে, এই ‘জল খাচ্ছে’ শব্দবন্ধটি সঠিক নয়। বরং ‘বাধ্য হয়ে জল খেতে হচ্ছে’ বলাটাই বেশী সমীচিন। প্রথমদিকে কেন্দ্রে ও
শনিবার থেকেই ক্রমাগত চাপ আসছিল। বামেদের রবিবারের ব্রিগেডের ওপর প্রতিবেদন চাই। বলাই বাহুল্য, যারা অনুরোধ করছিলেন তাদের বেশিরভাগই বাম কর্মী সমর্থক। তবে সংখ্যায় অল্প হলেও তাদের মধ্যে সেভাবে ‘পার্টি-পলিটিক্স’ না করা কিছু সাধারণ
বিগত প্রতিবেদনে আমরা লিখেছিলাম মীনাক্ষী মুখার্জ্জীকে সামনে রেখে ৩ রা নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া দু’মাসব্যাপী কোচবিহার থেকে কলকাতা পর্যন্ত বাম ছাত্র-যুবদের পদযাত্রার কথা, যার পোশাকি নাম ‘ইনসাফ যাত্রা’। কারণ সে সময় প্রথমসারির মিডিয়া