ডেকেছে ক্যাপ্টেন! তা যাদের ডেকেছে তারা বুঝুক গে যাক, আমার কি! আমরা রাইজ অফ ভয়েসেস। মানুষের ভয়েস তুলে ধরা আমাদের কাজ। কোন দলের ক্যাপ্টেন/ভাইস-ক্যাপ্টেন কেন হাঁক পাড়ছে তাতে আমাদের কি! এসব সোশ্যাল মিডিয়ার
সংগঠন এবং মতাদর্শের ভূমিকা ব্যক্তির চেয়ে বেশী নিঃসন্দেহে। তবে শুধুমাত্র সংগঠন এবং মতাদর্শের উপস্থিতিই কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের জন্য যথেষ্ট, এমন ভাবনা নিতান্তই যান্ত্রিক। বেশী না, বিগত শতাব্দীর প্রথম দশকের জার্মানি এবং রাশিয়ার তুল্যমূল্য দৃষ্টান্তই
সময় ‘ক্যাপ্টেন’ জন্ম দেয়। অনুঘটক হতে পারেন, ‘ক্যাপ্টেন’ সময়ের নিয়ন্ত্রক নন। ‘লারজার দ্যান লাইফ’ বানাবেন না। ক্যাপ্টেনের ক্ষতি। আরও বড় ক্ষতি হতে পারে সম্ভাবনার। মনে রাখবেন। কোন বইতে সরাসরি লেখা নেই এভাবে। ২০০১-২০১১
তিনি এলেন। বললেন। কিন্তু জমলো না। ভাইপোকে ডেয়ারডেভিল তকমা দিয়ে শুরুটা স্টাইলে করলেও, ব্যাপারটা যে জমছে না, কোথাও যে একটা ছানা কেটে যাচ্ছে নিজেই বুঝতে পারলেন। আর তারপরই যা তিনি আজ পর্যন্ত কোনদিন
তৃণমূল সরকার মানেই দুর্নীতির পাহাড়, জনমানসে ক্রমশঃ এমন একটি ছবি তৈরি হচ্ছে। পরিবর্তনের জমানায় গত একদশকে একের পর এক শীর্ষ নেতৃত্ব যেভাবে নিজেদের তৈরি দুর্নীতির জালে নিজেরাই জড়িয়ে গিয়ে জেলের ভাত খেয়েছেন বা
এই রাজ্যে যখন একজন সাধারণ মানুষ প্রাক্তন মন্ত্রীর দিকে তাক করে জুতো ছোড়েন, তখন সংবাদমাধ্যম প্রশ্ন করে, “আপনি কি খালি পায়ে বাড়ি যাবেন?” আসানসোল আদালত চত্বরে “গরুচোর” বলে কেউ চিৎকার করলে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্ন,