গল্পের গরুটা যে গাছ থেকে নেমে পড়েছে এবং ঘাসের মাঠে পা বাড়িয়েছে সেদিকে রাজ্যের বিগত পুরনির্বাচন এবং বিধানসভা উপনির্বাচনের ফলাফলগুলি স্পষ্ট অঙ্গুলি নির্দেশ করেছে। এমনকি ‘জঙ্গি’ নবান্ন অভিযানে সে গরু নিজে থেকেই গোয়ালে
আজ এক বছর আগে কালীপুজো, দীপাবলিতে সব ধরনের বাজি নিষিদ্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। আর তারপর আমরা বুঝেছিলাম, আমাদের রাজ্যের দায়িত্বশীল নাগরিকরা পরিবেশ রক্ষার পক্ষে না বিপক্ষে, অতিমারীর পক্ষে, না বিপক্ষে, দেশের
বাংলায় চলছে ধনতেরাস। ছোটবেলা কাটিয়েছি দক্ষিণ কলকাতায়, তখন জানতাম, ধনতেরাস মানে বিশেষত উচ্চবিত্ত বাঙালীদের সোনা, রূপো কেনার উৎসব। আমার ছোটবেলায় অবশ্য বাবার বাড়িতে ধনতেরাসের চল ছিল না, বাবার বাড়ি কেন, তখন পুরো পড়াতেও
একটা নাগরিক মিছিল! অবধারিত ভাবে মানুষ বুদ্ধিজীবীদের মাথা গুনবে! যাঁরা এলেন না তাঁদের ‘চটিচাটা’ বলে দাগিয়ে দেবে এক শ্রেণীর বাম অত্যুৎসাহী সমর্থক। তাদের সঙ্গে তাল দেবে একদল তথাকথিত ‘রামভক্ত’। আর অন্যদিকে যাঁরা পা
হাজার হাজার ন্যায্য চাকরিপ্রার্থীদের রাজ্য সরকারের পুলিশের হাতে হেনস্থা হওয়া হয়ত অবশ্যম্ভাবী ছিল। এটা সেদিনই বোঝা গিয়েছিল যেদিন মুখ্যমন্ত্রী যেচে টেনে আনলেন সিঙ্গুর বিতর্ক। শিলিগুড়ি থেকে তিনি বলেছিলেন, আমি নই, টাটাকে তাড়িয়েছে সিপিএম।
এক কিম্ভূতকিমাকার পরিস্থিতির গহীন অন্ধকারে নিমজ্জিত হইয়াছে বর্তমান বঙ্গীয় যুবসমাজ। কি হইতেছে, তাহা বঙ্গবাসী বুঝিতে পারিলেও, শাসকের উদ্দেশ্য প্রশ্ন করার সামর্থ তাহারা প্রায় হারাইয়া ফেলিয়াছে। তাহাতে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত চাকুরীপ্রত্যাশীরা। সমাজ এবং সরকারের দ্বারা