আজকের পঞ্চব্যঞ্জন এই সপ্তাহের প্রথম তিনদিনের গপ্পো যার প্রথম দুদিন বনধ এবং তৃতীয়দিন সরকারী ছুটি। তবে কথা দিচ্ছি ফালতু হেজাবো না। কারণ আমাকে পইপই করে বলে দেওয়া হয়েছে “ডিজিটাল” মানুষ বড় লেখা পছন্দ
দক্ষিণ কলকাতার কালীঘাট অঞ্চলে টালির চালার পাশে তিরিশটার বেশি প্লটের মালিক মাননীয়ার পরিবার। কোটিপতি ভাই-ভাইপো। অদূরেই গজিয়ে ওঠা ভাইপোর প্রাসোদপম “শান্তিনিকেতন”। এসবেরই মূলে “পরিবর্তন চাই” দাবির সাথে তাল মিলিয়ে গত এক দশকের পরিবর্তিত
এই সময়, এই অন্ধকার,চারিদিকে শুধু বন্ধ দ্বার… এখন সময়টা ঠিক এইরকমই। অন্ধকার এবং ভয়ংকর। এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে এই রাজ্যে এবং গোটা দেশে। খুব সুপরিকল্পিতভাবে সর্বত্র অসহিষ্ণুতা আর ঘৃণা ছড়িয়ে দিচ্ছে একদল
সময়টা ১৯৯৭, দিনটা মনে নেই। মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে বাবার কাছে শুনলাম অঙ্ক পরীক্ষা দিতে যেতে হবে না। কি মুশকিল! কেন? কারণ, আগের দিন রাতে নাকি অঙ্ক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস
১৯৪৭ থেকে ২০১১ অবধি পশ্চিমবঙ্গ সরকার বাজারে ধার করেছিল ১লক্ষ ৯২ হাজার কোটি টাকা (কংগ্রেস+বামফ্রন্ট আমলে ৬৪ বছরে ধারের পরিমান), যার মূল কারণ শুধুমাত্র বাংলার রূপায়ণে পরিকাঠামো উন্নয়ন, শুরু হয়েছিল ডাক্তার বিধান রায়