যখন আপনার আমার পাড়ায় পুকুর ডোবা বুজিয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের প্রত্যক্ষ মদতে বহুতল ফ্ল্যাট বাড়ি উঠছিল, তখন আমরা চুপ থেকেছি। কেউ কেউ আবার একটু এগিয়ে বলেছি এগুলোর থেকে পাড়ায় যতদিন যাচ্ছে মশা-মাছি, সাপখোপ পোকামাকড়ের
এখনকার চারপাশের রাজনৈতিক ধারাভাষ্যে আমার মূলতঃ দুটি পরিচয়। কারোর চোখে আমি সনাতন হিন্দু ব্রাক্ষণ। আর কারোর চোখে, আমি ভোটার কিন্তু “দুধেল গাই” নই। যদিও কিছুদিন আগেও পাসপোর্ট বানাতে গিয়ে আমার ধারণা হয়েছিল, আমি
আনিস খান যদি আপনার পরিবারের সদস্য হত, পারতেন দিনের পর দিন চুপ করে থাকতে ? আজ ৬৩ দিন অতিক্রান্ত। মুখমন্ত্রী বলেছিলেন ১৫ দিনে সিট্ তদন্ত রিপোর্ট জমা দেবে, সেসব এখন অতীত। সিটের এই
আজ আমরা কু-ঝিকঝিক করে একটু নস্টালজিক হচ্ছি। ছোটবেলায় বাড়িতে শুনেছি এভাবে লেখাপড়ায় ফাঁকি দিলে চায়ের দোকানে কাজ করে খেতে হবে। একটু বড় হয়ে কানে এল, যা গিয়ে বিড়ি বাঁধ তারপর দেখ, কেমন লাগে।
তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার “চিড়িয়াখানা” চাই। হীরক রাজার শখ বলে কথা, অমান্য করলেই কল্লা যাবে। তৈরি হল খাঁচা, বন্দি হল বাঘ, সিংহ, ছুচো, শেয়াল। বিদেশ থেকেও আসতে লাগল পশু, পাখি। স্পেশাল
প্রতিদিন টিভি চ্যানেলে, খবরের কাগজে, দোকানে-বাজারে যে সব প্রতিবেদন, আলোচনা আমাদের চোখে পড়ে, তাতে অনেক মানুষের তীব্র ক্ষোভ আর নয়তো হতাশা। কেন জিজ্ঞাসা করলে, উঠে আসবে নানান কারণ। কোনোটা রাজনৈতিক, কোনোটা সামাজিক, কোনোটা