টাকার দাম হুড়মুড়িয়ে পড়ছে, তা নিয়ে এই মুহূর্তে তাবড় তাবড় রাজনৈতিক দল থেকে জনসাধারণ, কারোরই হেলদোল চোখে পড়ছে না সেইভাবে। চতুর্থ স্তম্ভ মিডিয়ার কথা ছেড়ে দিন, এরা এখন প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে। এই
এনআরসি পরবর্তী পরিস্থিতি, রাজ্যে রাজ্যে : কেন্দ্রের সরকারের প্রযোজনা ও প্ররোচনায় দেশের নানাপ্রান্তে বাঙালি নিপীড়ন চলছে। তার পেশা, বাসস্থান, নাগরিক অধিকার সংকটে। সৌজন্যে এনআরসি। এনআরসি কি, কেন, কতটা প্রহসন কতটা প্রয়োজন, এগুলো আলাদা
বঙ্গ মিডিয়া গত বেশ কয়েক বছর ধরে যে গরুটাকে একটু একটু করে গাছের মগডালে তুলেছিল, সে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই “হাই অল্টিচুডে অক্সিজেনের অভাবে” তরতরিয়ে নেমে পালাতে চাইছিল। গাছ থেকে নেমেও পড়েছিল
আইটি প্রফেশনাল। মানে একজন পেশাদার তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী। আমরা মাঝরাত পর্যন্ত বাড়িতে ল্যাপটপে অফিসের কাজ করি। কারণ আমাদের একটা পেশাদারী দায়িত্ববোধ এবং দায়বদ্ধতা আছে। আবার সক্কাল সক্কাল ফ্রেশ হয়ে নাকে-মুখে গুঁজে ঢুলু ঢুলু চোখে
আজ মুখ্যমন্ত্রী সিঙ্গুরে। নাহ। কোন শিল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপনে বা উদ্বোধনে ফিতে কাটতে উনি যাচ্ছেন না। উনি যাচ্ছেন বাজোমেলিয়া গ্রামের সন্তোষী মায়ের মন্দিরে পুজো দিতে। আর পুজো শেষে তারপর কামারকুণ্ডু ষ্টেশনের একটা রেল
যে পরিচালক মুন লাইট, আবছায়া, আধো অন্ধকার – তার ছবিতে ধরেছিল। করুনরস, নম্র গতি পছন্দ করত, তাকে দিয়েই শুরু হয় এই ঢক্কানিনাদ। মৃতদেহ ঘিরে ছত্তিস তোপ কি সালামি। মৃতদেহ উঠে বসে বলেনি “কি