উত্তর দিনাজপুরের করণদীঘি ব্লকের রসাখোয়া উচ্চ বিদ্যালয়। ছাত্র সংখ্যা ছয় হাজার। ঠিক শুনছেন ছয় হাজার। শিক্ষক শিক্ষিকা ২৩ জন। সাথে পাঁচজন পার্শ্ব শিক্ষক। পাশেই জুনিয়ার বালিকা বিদ্যালয়। মাত্র একজন শিক্ষিকা ও ২০০ জন
সেদিন অনেকদিন পর এক বন্ধুর সাথে দেখা। তা প্রায় বছর দশেক হবে। চেহারায় বয়সের একটু ছাপ পড়লেও, হাবেভাবে সেই আগের মতই রয়ে গেছে। সেই একইরকম হাসিখুশি প্রাণোচ্ছল। অমায়িক ব্যবহার। আর হ্যাঁ, সেই আগের
শিক্ষক টিউশন করবেন কিনা, সে তো অনেক পরের কথা। ভেবে অবাক হই, একটি রাজ্যে শিক্ষিত বেকাররা নিজেদের প্রাইভেট টিউটর নাম দিয়ে সংগঠন গড়েছে। শুধু তাই নয়, টিউশন যাতে শিক্ষকরা না পড়াতে পারে, যাতে
উনি মুখ খুললেন, দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী দলগুলির সমর্থিত প্রার্থীর নির্বাচন নিয়ে। “কিছু বলার নেই। আমরা যা ঠিক করি, আমরা তাই করব। এতে কী বলার আছে।” সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এমনটাই বললেন সাম্প্রতিক বিধানসভা
টাকার দাম হুড়মুড়িয়ে পড়ছে, তা নিয়ে এই মুহূর্তে তাবড় তাবড় রাজনৈতিক দল থেকে জনসাধারণ, কারোরই হেলদোল চোখে পড়ছে না সেইভাবে। চতুর্থ স্তম্ভ মিডিয়ার কথা ছেড়ে দিন, এরা এখন প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে। এই