এই রাজ্যে যখন একজন সাধারণ মানুষ প্রাক্তন মন্ত্রীর দিকে তাক করে জুতো ছোড়েন, তখন সংবাদমাধ্যম প্রশ্ন করে, “আপনি কি খালি পায়ে বাড়ি যাবেন?” আসানসোল আদালত চত্বরে “গরুচোর” বলে কেউ চিৎকার করলে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্ন,
১৯ জন নেতার সম্পত্তি বৃদ্ধি সংক্রান্ত মামলায় ইডিকে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এবার সেই নির্দেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন জানিয়েছেন রাজ্যের বনমন্ত্রী, সমবায় মন্ত্রী এবং পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী। এর পরে সিপিআইএম নেতা
মিডিয়াতে আজ হঠাৎই কয়েকটি চ্যানেল প্রশ্ন তুলেছে, বাম-কংগ্রেসের সেটিং তত্ত্বের বা বিজেমূল তত্ত্বের কোন গ্রহণযোগ্যতা আর রইল কি? যেখানে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় হাজতে গেলেন, তারপরে মুখ্যমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী তিন-তিনবার দিল্লিতে সাক্ষাত করার পরেও গ্রেফতার
আরও সংকটে পড়ে গেল রাজ্যের শাসক দল। গত সোমবার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে আইনজীবী শামিম আহমেদ ১৯ জন নেতা-মন্ত্রীর একটি তালিকা-সহ তাঁদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির হিসেব দিয়ে
যখন বাংলার সর্বাধিক প্রচারিত সংবাদমাধ্যমকে কমেন্ট অফ করতে বাধ্য হতে হয়, তখন ভালই আঁচ করা যায়, সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের অনাস্থা ঠিক কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে। আজ সকালে বঙ্গভূষন এবং বঙ্গবিভূষন সন্মান নিয়ে
চা-বিস্কুট আমরা প্রায় প্রত্যেক বাঙালীই খেয়ে থাকি। সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা আর খবরের কাগজ ছাড়া আমার মত অনেকের তো দিনই শুরু হয় না। কিন্তু চায়ে চুমুক দেওয়ার মুহুর্তে, যেমন কাপ