জীবন-মৃত্যু নিয়ে খেলা বোধহয় নতুন সংজ্ঞায় পৌঁছেছে। সৌজন্যে রাজ্য প্রশাসন। আজকাল একটা এ্যাম্বুলেন্স কোথায় যাবে, কে যাবে, কেন যাবে—এই সব প্রশ্ন একেবারে গৌণ হয়ে গেছে। এক মায়ের চোখের জল শুকিয়ে যাওয়ার আগেই আরেক
দেশে আইনের শাসন কায়েম করবার প্রাথমিক দায়িত্ব সরকারের। তারাই আইন বানায়। তারাই সেই আইনের শাসন বলবৎ করে। সেই মত সরকার বা প্রশাসন দেশ পরিচালনা করতে গিয়ে কোন অপরাধমূলক ঘটনা ঘটলে প্রকৃত অপরাধী ধরে
প্রতিটি সমাজে রাষ্ট্রযন্ত্র এবং জনতার মধ্যে একটি অনিবার্য দ্বন্দ্ব থাকে। রাষ্ট্রযন্ত্র, যার প্রধান কাজ হলো জনগণের সুরক্ষা ও কল্যাণ নিশ্চিত করা, প্রায়শই নিজেই এমন একটি যন্ত্রে পরিণত হয়, যা জনতার আওয়াজ দমিয়ে রাখতে
সাময়িক সমাধান না দীর্ঘমেয়াদি পরিবর্তন, তা আমাদের জানা নেই, কিন্তু সূত্র মারফত জানা গেছে, কলকাতা পুলিশের লালবাজার কর্তৃপক্ষ মদ্যপ সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নতুন নির্দেশনার আওতায়, কর্মরত অবস্থায় মদ্যপ
তিলোত্তমার নির্মম হত্যাকাণ্ড বাংলার বিবেককে নাড়িয়ে দিয়েছে, এবং মানুষের দাবি একটাই—ন্যায়বিচার। কিন্তু এই ন্যায়বিচারের দাবিকে কেন্দ্র করে রাজনীতি এখন ভিন্ন পথে চলার চেষ্টা করছে। মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি থেকে শুরু করে, নবান্ন অভিযানের নামে
তিলোত্তমা ঘটনার ভয়াবহতা এবং এর সাথে সম্পর্কিত তদন্তের চূড়ান্ত গাফিলতি নিয়ে রাজ্যের সাধারণ মানুষ, বিশেষজ্ঞ এবং রাজনৈতিক মহল গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এই প্রতিবেদন সেইসব প্রশ্নগুলো তুলে ধরছে, যেগুলির উত্তর এই মুহূর্তে সাধারণ