১৩৮ কোটির দেশ আমাদের ভারতবর্ষ। গোটা বিশ্বের প্রায় ১৮% মানুষ বাস করে এই দেশে। দেশের সমস্ত ক্ষেত্রের শ্রমিকের সংখ্যা মোটামুটিভাবে ৫২ কোটির উপরে। চিনের পরে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম শ্রমজীবী মানুষকে সাথে নিয়েও মোট
শিল্পের জন্য জমি নিতে গেলেই টানা ২৬ দিন মঞ্চ বেঁধে অনশন করে পাওয়া যে কয়েকটি অধিকার আমাদের মাথায় রাখতে হয়, তা হল : ইচ্ছুক চাষি এবং অনিচ্ছুক চাষির ইচ্ছে অনিচ্ছেকে মান্যতা দিতে হবে
জুলাই ২, ২০২২ রাইজ অফ ভয়েসেসের পাতায় এসেছিল শরিফুল হকের প্রতিবেদন, “প্রাইভেট টিউশনিই কর্মসংস্থান“। এই প্রতিবেদনে নিজস্ব মতামত জানিয়েছেন আমাদের অনেক পাঠক, কেউ ছুড়ে দিয়েছেন প্রশ্ন। তাদের মধ্যে থেকে কিছু বাছাই করা মতামত
শ্রম আইন আসিতেছে, আর বেশি দিন নয়। একদিন ছুটির বিনিময়ে, একদিনের অতিরিক্ত শ্রম নেওয়া হবে আপনার কাছ থেকে। সাথে ২৪ ঘন্টায় ৩ শিফটে চলা কারখানাগুলোতে দৈনিক ১২ ঘন্টা করে শ্রমদান করতে পারবে শ্রমিকরা।
“আঘাত” এমনই এক স্পর্শকাতর বিষয় যে, কার কখন লেগে যায় বোঝা মুশকিল। “হ”-এ হনিমুন ও হনুমান দুই-ই হয়। এখন দোষটা “হ”-এর, নাকি হিন্দী-ইংরাজী গুলিয়ে “গ” করে দেওয়া হোটেল মালিকের আমরা জানতে পারি না।
আমাদের দেশের মিডিয়ার বেহাল বিক্রি হয়ে যাওয়া দশাটা আর চোখে দেখা যাচ্ছে না। ভোটটা ত্রিপুরার মত উত্তর-পূর্বের ছোট অঙ্গরাজ্যের, তাই সেভাবে সামনে এল না। কিন্তু সত্যিটা হল এই যে, বঙ্গ মিডিয়ায় ত্রিপুরার উপনির্বাচন