আজকে রাইজ অফ ভয়েসেস নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে যে লেখাটা লিখছে সেটা পড়ে কেউই বা বলা ভালো কোন পক্ষই সন্তুষ্ট হবেন না। উপরন্তু আমাদের কপালে গালিগালাজ জোটবার সম্ভাবনাই বেশি। তবুও শুধুমাত্র আমাদের ভাবনাটা বা
আমাদের ভোট দিন, ‘ডবল-ডবল’ চাকরি হবে। ভোট চাইতে গিয়ে বলেছিলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। সালটা ২০২১। ভোট হয়ে গেছে। ভোট পাওয়াও হয়ে গেছে। শুধু চাকরির দেখা নেই। ‘ডবল-ডবল’ তো কোন ছাড়, একটা ‘সিঙ্গল’ চাকরির জন্য
গতকাল শিক্ষামন্ত্রীর গাড়ি শিক্ষার্থীকে পিষে দিল। শাসক দলের নেতা মাইক হাতে দাঁড়িয়ে বললেন, “আমরা চাইলে এক মিনিটে যাদবপুর দখল করতে পারি।” আর তারপর সাংসদ ঘোষণা করলেন, “২০২৬-এ আবার খেলা হবে।” ব্যস, এটুকুই যথেষ্ট
আমরা যারা ‘রাইজ অফ ভয়েসেস’ চালাই এবং কেন্দ্র ও রাজ্য দুই শাসক পোষ্য মিডিয়ার চিতা জ্বালাই তারা ঘটনাচক্রে সবাই জেনারেশন ‘এক্স’ ও শুরুর দিকের জেনারেশন’ওয়াই’ যাদের আদুরে নাম মিলেনিয়ালস! খুব স্বাভাবিক কারণেই আমাদেরকে
একবিংশ শতাব্দীতে যখন ভারতের মতো দেশ বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন ও ডিজিটাল অবকাঠামোয় বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার স্বপ্ন দেখছে, তখন অযোধ্যার সরযূ নদীতে “জল সমাধি” প্রশ্ন তুলেছে রাষ্ট্রের অগ্রগতি ও নীতির স্ববিরোধিতা নিয়ে। রাম মন্দিরের প্রধান
সিবিআই পারল না। আসল দোষীদের আড়াল করবার উদ্দেশ্য নিয়ে আর.জি. কর কান্ডের কেসটা ঢেলে সাজাতে গিয়ে কলকাতা পুলিশ যেমন সেমিনার রুমে ‘লালাজামা’ পরা তৃণমূলপন্থী চিকিৎসক অভীক দে’র মধ্যে এক ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশেষজ্ঞকে আবিষ্কার করে