“আমি অন্যায় করে থাকলে আমার গালে একটা চড় মারুন। কিছু মনে করব না। কথায় কথায় লোকের চাকরি খাবেন না। চাকরি গেলে খাবে কি?” না। বক্তার নাম লেখবার মত ধৃষ্টতা ‘রাইজ অফ ভয়েসেস’ দেখাবে
রাজ্যে পোস্ত চাষের অনুমতি চেয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। আলু পোস্ত, পোস্ত বড়া, ঝিঙে পোস্ত, পোস্ত বাটার সাথে বাঙালির সম্পর্ক বহুদিনের। মুখ্যমন্ত্রী যদি বাঙালির পাতে সস্তায় পোস্ত তুলে দিতে পারেন, তবে
আলু ছাড়া ‘আলুনী’ জীবন আমরা বাঙালীরা ভাবতেই পারি না। আলু বাদ দিয়ে বাঙালী গৃহস্থের কোন তরকারি পদ কল্পনাও করা যায় না। বিউলির ডাল-আলুপোস্ত অথবা লুচি-আলুর দম কিমবা ডাল-ভাত-আলুভাতে খায়নি এমন বাঙালি পাওয়া দুষ্কর!
আমরা রাইজ অফ ভয়েসেস। আমাদের কোন রাজনৈতিক দলের হাতে টিকি বাঁধা নেই। তাই স্পষ্ট কথায় কোন কষ্ট নেই। শিয়রে উত্তর-পূর্ব ভারতের তিন রাজ্যের বিধানসভা ভোট দেখেও বিগত একমাস আমাদের দেশের সবকটা বিরোধী দল
রঙের উৎসবে রাজনৈতিক রঙহীন মানিকতলা। গত ২০শে ফেব্রুয়ারি ২০২২-এ নির্বাচিত বিধায়ক সাধন পাণ্ডের মৃত্যুর পর থেকে এই কেন্দ্রে কোনো উপনির্বাচন হয়নি। তাই মানিকতলায় আজ নেই কোনো বিধায়ক। কিন্তু দেশের এবং রাজ্যের নানান প্রান্তে
সাঁইথিয়া নন্দীকিশোরী মন্দির পেরিয়ে ময়ূরাক্ষীর দিকে যেতেই, চার রাস্তার মোড়ে আপনার চোখে পড়বে বীরভূমের বাঘের এক ইয়া লম্বা কাট আউট। ওয়েলকাম টু কেষ্টভূম। আজ থেকে এই কেষ্টভূমের খুঁটিনাটি নিয়েই শুরু হল বীরভূমনামা। আজ