“একধরণের ব্ল্যাকমেলিং পলিটিক্স শুরু হয়েছে।” তারিখ ৩১ শে আগস্ট। স্থান নবান্ন। কে বলেছেন নিশ্চইয়ই নামটা আবার বলে দিতে হবে না। কিন্তু সেই তিনিই শেষবেলায় জনসমক্ষে সংবাদমাধ্যমেকেই ইদানীং ‘পজিটিভ খবর’ কম করায় ব্ল্যাকমেল করে
ছেলেমেয়েগুলো আজও রাস্তায় বসে, প্যানেলে নাম থাকতেও তাদের একজনেরও চাকরি হয়নি। বিচারপতির কলমের গুতোয় পরেশ অধিকারীর মেয়ের চাকরি গেলেও, তার কোনো শাস্তি এখনো হয়নি, কারণ বেআইনি ভাবে উপার্জন করে টাকা ফেরানোকে শাস্তি বলা
সংবাদমাধ্যমের ফোকাস এখন পার্থ-অর্পিতা, জুতোছোঁড়া, জেলখাটা মুখপাত্রের “দেখ কেমন লাগে”, দিল্লির “সেটিং-মিটিং” ইত্যাদি ঘুরে আপাততঃ বিহারে এসে ঠেকেছে। এতে অবশ্য রাজ্যের মানুষের “পকেটে আগুন-জীবনে ফাগুন” অবস্থার উন্নতি হবে কিনা, তা বিশেষ জানা যাচ্ছে
“এসব চিপ কথা এখানে বলবেন না! কোথায় কি বলতে হয় জানুন! এরপর তো বলবেন ঘরের মধ্যে জেলা চাই, এত অফিসার কই? আপনাদের তো পুলিশ জেলা করে দেওয়া হয়েছে। ওইটুকু জায়গা, তার আবার জেলা”
রাজ্যের শাসক দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ ও কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের হঠাৎ দেখা। কলকাতার সুকিয়া ষ্ট্রীটের একটি ফ্ল্যাটে। ডিনার টেবিলে। লুচি-ছোলার ডাল -পনির-ধোঁকার ডালনা প্রভৃতি রকমারি পদ ছিল বলে খবর পাওয়া গেছে। বিতর্ক
তাঁকে আমরা মা-সারদা না ভাবলেও যথেষ্ট গুরুত্ব দিই। বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসের সবথেকে সফল বিরোধী দলনেতা-নেত্রীদের কথা বলতে গেলে, জ্যোতিবাবুর পরেই যাঁর নাম আসবে সেটা অবশ্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেভাবে দেখতে গেলে আগের বাক্যে “নেত্রী”