ঘটনাক্রমে দুর্ঘটনাও কিভাবে সাধারণ গা-সওয়া ঘটনা হয়ে যায়, তা নিয়ে একটা মোক্ষম গপ্পো লিখেছিলেন নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়। গপ্পের প্রধান তিন চরিত্রের বড় তরফের লোভ খুব, পরিণতিজ্ঞান পোক্ত নয়। তিনি ফুচুদা। ভারী বামুন ভোজন খাওয়ার
আগামী ৮ই জুলাই আসছে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। কমিশনের হিসেবে জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি, গ্রাম পঞ্চায়েত মিলিয়ে মোট ভোট হওয়ার কথা ছিল ৭৩,৮৮৭ কেন্দ্রে। কিন্তু তা হচ্ছে না। ৯,০০০ এর বেশি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়
বাঘ তিহারে। কিন্তু বাঘের বানর সেনারা এখনো আছেন বীরভূমে, তাই কেষ্ট ম্যাজিক এখনো কিছুটা হলেও আছে। যেমনটা হয়েছে আজ দুবরাজপুরে। বীরভূমের দুবরাজপুর, গত বিধানসভা নির্বাচনে সেই আসন তৃণমূল কংগ্রেসের থেকে ৪,০০০ ভোটের ব্যবধানে
মুকুল রোহতাগি। নামটা শোনা শোনা লাগছে কি? ইনি হলেন সুপ্রিমকোর্টের একজন প্রথিতযশা দুঁদে আইনজীবী। কিন্তু আমরা হলাম গিয়ে পারতপক্ষে আইন-আদালত মারাতে না চাওয়া জনতা। জেলা আদালত থেকেই যেখানে আমরা শত হস্ত দূরে থাকতে
একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে বিধ্বস্ত রাজ্যের শাসক দল, লাইটওয়েট থেকে হেভিওয়েট নেতাদের কেউ কেউ জেলে, কেউ কেউ ইতিমধ্যেই পেয়েছেন আদালত, সিবিআই, ইডির ডাক, বাকিদের অধিকাংশই অপেক্ষারত। এর সাথে যোগ হয়েছে শাসকদলের সাগরদিঘী
সময়টা ২০১৭-১৮ সাল। ‘আগে রাম পরে বাম’, এই ছিল স্লোগান। বাংলা থেকে বাম হঠাবার এটাই ছিল আসল মন্ত্র। সেই মন্ত্র জপেই বামকে শূন্য করে বাংলার সংসদীয় রাজনীতিতে বিজেপির উত্থান। তাতে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছিল