খবর জিনিষটা ভালো। কিন্তু ‘হাফ খবর’…. মানে আপনাকে একটা খবর দেওয়া হলো অথচ এই খবর সংক্রান্ত সবপক্ষের বক্তব্য যাথাযথভাবে তুলে ধরা হল না, বা খবরের ‘সত্য-মিথ্যা’ সেভাবে যাচাই করা হলো না। তাহলে সেটাকে
‘খেলা হবে’ স্লোগানটাই গত বিধানসভা টুর্নামেন্টের থুড়ি নির্বাচনের মূল এজেন্ডা ছিলো বলাটা অত্যুক্তি হবেনা। প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রে ভোট দেওয়া ছাড়া দেশ পরিচালনায় (বা রাজ্য) বিশেষ কোনো ভূমিকা থাকে না জনসাধারণের। ওয়েল ইনফর্মড ভোটার গণতন্ত্রের
“কাটাপ্পা নে বাহুবলী কো কিউ মারা?” গোছের একটা হুইসপারিং ক্যাম্পেইন বেশ কিছুদিন ধরে চলছিল এই বাংলায়। সৌজন্যে তৃণমূল ত্যাগী বিজেপি নেতা এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি মোটামুটি একটা ডেডলাইনও দিয়েছিলেন, সেটা
গতকাল সারাদিন ধরে টিভি-ক্যামেরা বুম নিয়ে যেভাবে চপ ভাজা হল, মাটির বাড়ির উঠোনে পাত পেড়ে খাওয়া হল অথবা গাঁয়ের সদ্যজাতকে কোলে তুলে দোল খাওয়ানো হল এবং দিনের শেষে সেটাকে আমাদের সংবাদমাধ্যমের বন্ধুরা জনসংযোগ
গতকাল সারাদিন ধরে বামেরা মিছিল, জমায়েত করলো প্রধানত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে, কিন্তু দিনের শেষে বুকফাটা আর্তনাদের শব্দ এলো সম্পূর্ণ ভিন্ন শিবির থেকে। রাজ্য বিজেপি’র সভাপতি সুকান্ত মজুমদার দিনের শেষে বললেন, “এটা বামেদের মিছিল
কাল দুপুরের পর থেকে রাত্রি পর্যন্ত বাংলার সংবাদমাধ্যম যা দেখিয়েছে, তা হল বিজেপির ‘নবান্ন অভিযান’। অবশ্য সেভাবে দেখলে শুরুটা হয়ে গিয়েছিল পরশুদিন রাত থেকেই, যদিও সেটাকে আমরা ধরছি না। মিডিয়ার বক্তব্য সারাদিন ধরে