“কাটাপ্পা নে বাহুবলী কো কিউ মারা?” গোছের একটা হুইসপারিং ক্যাম্পেইন বেশ কিছুদিন ধরে চলছিল এই বাংলায়। সৌজন্যে তৃণমূল ত্যাগী বিজেপি নেতা এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি মোটামুটি একটা ডেডলাইনও দিয়েছিলেন, সেটা
গতকাল সারাদিন ধরে টিভি-ক্যামেরা বুম নিয়ে যেভাবে চপ ভাজা হল, মাটির বাড়ির উঠোনে পাত পেড়ে খাওয়া হল অথবা গাঁয়ের সদ্যজাতকে কোলে তুলে দোল খাওয়ানো হল এবং দিনের শেষে সেটাকে আমাদের সংবাদমাধ্যমের বন্ধুরা জনসংযোগ
গতকাল সারাদিন ধরে বামেরা মিছিল, জমায়েত করলো প্রধানত রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে, কিন্তু দিনের শেষে বুকফাটা আর্তনাদের শব্দ এলো সম্পূর্ণ ভিন্ন শিবির থেকে। রাজ্য বিজেপি’র সভাপতি সুকান্ত মজুমদার দিনের শেষে বললেন, “এটা বামেদের মিছিল
কাল দুপুরের পর থেকে রাত্রি পর্যন্ত বাংলার সংবাদমাধ্যম যা দেখিয়েছে, তা হল বিজেপির ‘নবান্ন অভিযান’। অবশ্য সেভাবে দেখলে শুরুটা হয়ে গিয়েছিল পরশুদিন রাত থেকেই, যদিও সেটাকে আমরা ধরছি না। মিডিয়ার বক্তব্য সারাদিন ধরে
রাণী মৃত। ভারতের সম্পদ ২০০ বছর ধরে লুটেপুটে খেয়েছে যে ব্রিটিশ, তাদের রাণীর মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় শোক। যে ব্রিটিশদের বাড়ি, দপ্তর বা প্রমোদ উদ্যানের দরজায় লেখা থাকতো “No Dogs or Indians”, তাদের রাণীর মৃত্যুতে
মিডিয়াতে আজ হঠাৎই কয়েকটি চ্যানেল প্রশ্ন তুলেছে, বাম-কংগ্রেসের সেটিং তত্ত্বের বা বিজেমূল তত্ত্বের কোন গ্রহণযোগ্যতা আর রইল কি? যেখানে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় হাজতে গেলেন, তারপরে মুখ্যমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী তিন-তিনবার দিল্লিতে সাক্ষাত করার পরেও গ্রেফতার