“আঘাত” এমনই এক স্পর্শকাতর বিষয় যে, কার কখন লেগে যায় বোঝা মুশকিল। “হ”-এ হনিমুন ও হনুমান দুই-ই হয়। এখন দোষটা “হ”-এর, নাকি হিন্দী-ইংরাজী গুলিয়ে “গ” করে দেওয়া হোটেল মালিকের আমরা জানতে পারি না।
আমাদের দেশের মিডিয়ার বেহাল বিক্রি হয়ে যাওয়া দশাটা আর চোখে দেখা যাচ্ছে না। ভোটটা ত্রিপুরার মত উত্তর-পূর্বের ছোট অঙ্গরাজ্যের, তাই সেভাবে সামনে এল না। কিন্তু সত্যিটা হল এই যে, বঙ্গ মিডিয়ায় ত্রিপুরার উপনির্বাচন
এ হল সেই অগ্নিপথ যাতে অমিতাভ বচ্চন নেই। কিন্তু তাতে কি! সিনেমাতে বচ্চনরা যে ধরণের স্টান্ট-ডায়লগবাজি করে সিটি-হাততালি কুড়োতেন, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রস্তাবিত অগ্নিপথে তার থেকেও বড় স্টান্ট রয়েছে। যাকে লোকে বলে খেয়ালি পোলাও!
বঙ্গের খাতায় কলমে বিরোধী দলের “ল্যাংচা বিলাস” আপাতত সঙ্কটে। সুদূর দিল্লিতে শাসক মুখপাত্রের উস্কানিমূলক বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে, রাজ্যের বিভিন্ন অরাজকতাকে পুঁজি করে, আবারো বাইনারি তৈরির আশায় যাদের বুকে খানিকটা বল এসেছিল, তারাই এক্কেবারে ধারাম
“দুঃখ সুখ দিবসরজনীমন্দ্রিত করিয়া তোলে জীবনের মহামন্ত্রধ্বনি,শত শত সাম্রাজ্যের ভগ্নশেষ-‘পরেওরা কাজ করে।” বাঙালীর “রবিরোগ” আজকের নতুন নয়। গত বছর বিধানসভা ভোটের সময় বাংলায় ভোট প্রচারে এসে, দেশের অবাঙ্গালী, বাংলাভাষী নন, এমন রাজনৈতিক নেতারাও
আজ যে বিষয়টা আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই তা অত্যন্ত অমানবিক একটি বিষয়, যা যেকোন সময়ে যেকোন মানুষের সাথে ঘটতে পারে। তাই আমরা চাই আপনারা প্রত্যেকে এব্যাপারে সতর্ক হোন এবং নিজেদের অধিকার সম্পর্কে