বিজ্ঞান কখনও কিছু প্রেডিক্ট বা অনুমান করে না। বিজ্ঞান সমস্ত জাগতিক ও মহাজাগতিক ঘটনার কারণ ও পরম্পরা খুঁজে তার বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা করে আমাদের জানায়, কেন সেটি ঘটছে। আর তারপর সেই আহরিত জ্ঞানটির প্রযুক্তিগত
পৃথিবীর অন্যতম পুরোনো খেলাটায় শব্দই হলো সবচেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র। যা ধারালো এবং দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি করতে সক্ষম। খেলাটার নাম রাজনীতি। রাজনীতিবিদরা এটা বেশ ভালো করেই জানেন, বোঝেন যে প্রতিটি বাছাই করা বাক্য দিয়ে কিভাবে
আজ অনেকদিন পর রাইজ অফ ভয়েসেস ফের একবার আদানি-হিন্ডেনবার্গ কেস নিয়ে দু কলম লিখতে বসেছে। তা প্রায় এক বছর হতে চললো। আমাদের প্রথম প্রতিবেদন ‘হিন্ডেনবার্গ রিপোর্ট ও কিছু প্রশ্ন’ প্রকাশিত হয় জানুয়ারি ৪,
ভারত বা ইন্ডিয়া, আমাদের দেশকে আমরা যে নামেই ডাকি না কেন তাতে কিছু নির্মম সত্যি চাপা দেওয়া যায় না। তারই মধ্যে যেমন একটা সত্যি হল খেটে খাওয়া গরীব প্রান্তিক মানুষের জীবন জীবিকা নিয়ে
তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে নদীয়ার কৃষ্ণনগর লোকসভা থেকে নির্বাচিত মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে হৈ চৈ নতুন কিছু না। বিগত লোকসভা নির্বাচনে বামেরা ‘শূন্য’ হাতে ফেরার পর বাংলা থেকে যে ক’জন হাতেগোনা বাগ্মী সাংসদ সংসদে আছেন,
আমাদের হাজার হাজার দৈনন্দিন ইস্যুর মাঝে বাজারী মিডিয়ার দ্বারা এক এবং অদ্বিতীয় ইস্যু হল আসন্ন লোকসভা নির্বাচন। আর এই নির্বাচনের দুই পক্ষকে নিয়েই বর্তমানে আমাদের মিডিয়া মহল ঘুরপাক খাচ্ছেন। বাস, ঘাট, চায়ের দোকান