শুনে আনন্দে মন ভরে গেল, পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম দেশের গণতান্ত্রিক কেন্দ্রীয় সরকার আবারও প্রমাণ করল যে “মোদি হে তো মুমকিন হে!”। দীর্ঘ দুই বছর পরে, মিড ডে মিল প্রকল্পের (PM Poshan) খরচ বাড়ল।
শক্তিশালী গণসংগঠন বামপন্থী রাজনীতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। ইতিহাস সাক্ষী, শ্রমিক, কৃষক, ছাত্র, যুব ও নারী—সমাজের প্রতিটি স্তরে বিভিন্ন সংগঠন গড়ে তোলার মাধ্যমে বামপন্থীরা এই বাংলায় শোষিত শ্রেণির মুখপাত্র হয়ে উঠেছিল। গণসংগঠনগুলোর লক্ষ্য ছিল জনগণের
১৫ই অক্টোবর, ২০২৪। এই দিনটি বাংলার ইতিহাসে এক গভীর দাগ রেখে গেল। একদিকে সরকার আয়োজিত পুজোর কার্নিভাল, অন্যদিকে সাধারণ মানুষের সংগঠিত দ্রোহের কার্নিভাল—দুই ভিন্ন বাস্তবতা, দুই বিপরীত শক্তির প্রকাশ। একদিকে তারকাখচিত, সজ্জিত, আড়ম্বরপূর্ণ
মানব সভ্যতার ইতিহাস জুড়েই সংঘর্ষের ছাপ স্পষ্ট। সমাজের আদিকাল থেকে মানুষ একে অপরের বিরুদ্ধে বারে বারে অস্ত্র তুলে নিতে দ্বিধা করেনি। বস্তুত, মানবজাতির একটি বড় অংশই যুদ্ধকে বীরত্বের প্রকাশ হিসেবে মান্যতা দিয়ে থাকে।
মহালয়ার দিন সকালে, যখন গোটা শহর পিতৃতর্পনে ব্যাস্ত, তখন বাশদ্রোণী থানা এলাকার ১১৩ নং ওয়ার্ডে ঘটে গেল একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বেহাল রাস্তায় এক পেলোডারে পিষে মৃত্যু হল নবম শ্রেণীর ছাত্র, সৌম্য শীলের। প্রত্যক্ষদর্শীরা
মুখ্যমন্ত্রী দুদিন আগে রাজ্যের প্রতিবাদী জনতার উদ্দেশ্যে বললেন, “উৎসবে ফিরুন।” আহা, কি মধুর আহ্বান! বাংলার রাজপথে যখন তিলোত্তমার জন্য ন্যায়বিচারের দাবিতে লক্ষ লক্ষ মানুষ ঘাম ঝরাচ্ছেন, তখন মুখ্যমন্ত্রী চান আমরা প্যান্ডেলে ঢুকে আনন্দে