টাকার দাম হুড়মুড়িয়ে পড়ছে, তা নিয়ে এই মুহূর্তে তাবড় তাবড় রাজনৈতিক দল থেকে জনসাধারণ, কারোরই হেলদোল চোখে পড়ছে না সেইভাবে। চতুর্থ স্তম্ভ মিডিয়ার কথা ছেড়ে দিন, এরা এখন প্রশ্ন করতে ভুলে গেছে। এই
বঙ্গ মিডিয়া গত বেশ কয়েক বছর ধরে যে গরুটাকে একটু একটু করে গাছের মগডালে তুলেছিল, সে পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকেই “হাই অল্টিচুডে অক্সিজেনের অভাবে” তরতরিয়ে নেমে পালাতে চাইছিল। গাছ থেকে নেমেও পড়েছিল
তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার “চিড়িয়াখানা” চাই। হীরক রাজার শখ বলে কথা, অমান্য করলেই কল্লা যাবে। তৈরি হল খাঁচা, বন্দি হল বাঘ, সিংহ, ছুচো, শেয়াল। বিদেশ থেকেও আসতে লাগল পশু, পাখি। স্পেশাল
প্রতিদিন টিভি চ্যানেলে, খবরের কাগজে, দোকানে-বাজারে যে সব প্রতিবেদন, আলোচনা আমাদের চোখে পড়ে, তাতে অনেক মানুষের তীব্র ক্ষোভ আর নয়তো হতাশা। কেন জিজ্ঞাসা করলে, উঠে আসবে নানান কারণ। কোনোটা রাজনৈতিক, কোনোটা সামাজিক, কোনোটা
এই সময়, এই অন্ধকার,চারিদিকে শুধু বন্ধ দ্বার… এখন সময়টা ঠিক এইরকমই। অন্ধকার এবং ভয়ংকর। এক অভূতপূর্ব পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে এই রাজ্যে এবং গোটা দেশে। খুব সুপরিকল্পিতভাবে সর্বত্র অসহিষ্ণুতা আর ঘৃণা ছড়িয়ে দিচ্ছে একদল
সময়টা ১৯৯৭, দিনটা মনে নেই। মাধ্যমিক পরীক্ষা চলছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে বাবার কাছে শুনলাম অঙ্ক পরীক্ষা দিতে যেতে হবে না। কি মুশকিল! কেন? কারণ, আগের দিন রাতে নাকি অঙ্ক পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস