সমস্ত শাসকই তার ভোটিং মেশিনারি তৈরি করে। যে যখন ক্ষমতায় থাকে, সে তখন স্বাভাবিক ভাবেই চায়, ক্ষমতা ধরে রাখতে। তার জন্যে পাড়ার মস্তান সমাজবিরোধীদের আশ্রয় দেয়। সব্বাই! কেউ কম, কেউ বেশি। তবে সেটা
এরা কেউ কোন নেতা-মন্ত্রীর ছেলে মেয়ে বা বৌ নয়, নয় কোন কেষ্টবিষ্টুর ভাইপো, কিম্বা ভাইয়ের বউ। এরা তোয়ালে মুড়ে ঘুষ খায়নি বা কাটমানি চায়নি। এরা পাড়ায় পুকুর বুজিয়ে প্রমোটারি করেনি। চলায়ানি ইমারতি চুন
আজকে আর কোন ভ্যানতাড়া নয়! একদম নম্বর কথা বলবে। আমাদের বুঝিয়ে দেবে কে এগিয়ে আর কে পিছিয়ে! ঘটনার সূত্রপাত দশ-পনেরো দিন আগে। হঠাৎ একটা মেসেজে চোখ আটকে গেল! কর্মসংস্থান এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির নিরিখে কলকাতা
১১ই ফ্রেব্রুয়ারী,২০২১। বাম ছাত্র যুবদের ডাকে চাকরি ও কর্মসংস্থানের দাবিতে নবান্ন অভিযান! আর সেই ছাত্র-যুবদের মিছিলকে প্রতিহত করতে নির্বিচারে লাঠিচার্জ করা হয় পুলিশের তরফে। অভিযোগ, রাস্তা বন্ধ করে চারিদিক থেকে ঘিরে ধরে চাকরী
“বাংলার খুঁটিনাটি” ক্যাচলাইন চালিয়ে কোলকাতার নিরাপদ চৌহদ্দিতে ঘুরঘুর করে হাতধুয়ে ফেলব এতটা স্মার্ট এখনও হতে পারি নি আমরা। তাই জানি না কিভাবে অজুহাত দিয়ে কথার মারপ্যাঁচে “গা” বাঁচাতে হয়। কাজেই এবারের লেখাটা সেইসব
রাজ্য কলেজ খুলেছে সপ্তাহ দুই হল। মেয়েটি কলেজে গিয়েছিল পড়তে। কোচবিহারের তুফানগঞ্জ মহাবিদ্যালয়ে ক্লাসের শেষে “বাংলার মেয়ে”টি কলেজের গ্রন্থাগারে অপেক্ষা করছিল তার বন্ধুদের জন্যে। তারপর, এক ঘর বইয়ের মাঝে নির্যাতিত হতে হল সেই