পশ্চিমবঙ্গে এখন যেকোন বিক্ষোভ সমাবেশ হলেই একটা প্রশ্ন বারবার ওঠে, “বিক্ষোভ, আন্দোলন, কর্মনাশা বনধ করে হবে কি?” ঠিক, চিন্তার বিষয়। এসব করে আদৌ কিছু হবে কি? বিগত কয়েক দিনে বেশ কিছু আন্দোলন আছড়ে
এই মুহূর্তে বাংলার মূলস্রোতের সংবাদ মাধ্যম গুলিতে ট্রেন্ডিং নিউজ হল গানওয়ালাবাবুর খিস্তি, লাটসাহেবকে মাননীয়ার ট্যুইটারে ব্লক করে দেওয়া আর নামী চিত্রতারকার বিয়ের মেনুতে জিভে জল আনা টার্কি বা ভেড়ার পদ। এদিকে রাজ্যে বন্ধ
যতদিন যাচ্ছিল স্কুল-কলেজ গুলো খোলবার জন্য চাপ বাড়ছিল সরকার এবং প্রশাসনের ওপর। ছাত্র, ছাত্রী, শিক্ষক, শিক্ষিকা, অভিভাবক অভিভাবিকা সমেত সাধারণ মানুষের তরফে এককাট্টা হওয়ার প্রস্তুতি শুরুই হয়ে গিয়েছিল। উপরন্তু স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে, যখন
মাস দেড়েক আগেকার কথা। কলকাতার “দশ দিগন্ত” জুড়ে প্রতিশ্রুতির ঘুড়ি ওড়ানো হাকিম সাহেব লুঠের ভোটে ফের একবার মেয়রের চেয়ারে বসতে না বসতেই, পুরসভার নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে গেল। ফলে আমরা যারা ভোটের দিন
দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে ২৩শে জানুয়ারি উদ্বোধন হওয়া নেতাজী সুভাষের মূর্তি কাকে স্যালুট করছেন ! এই প্রশ্ন নিয়ে বিরাট অংশের মানুষ চিন্তিত। কেউ লম্বা লম্বা ফেসবুক পোষ্ট করছেন, কেউ প্রবন্ধ লিখছেন, কেউ আবার ইউটিউবে