গত শুক্রবার রাত সাড়ে বারোটা-একটা নাগাদ কাঁধে বন্দুক নিয়ে এক উর্দিধারী পুলিশ এবং তিনজন সিভিক পুলিশই যে আনিসের বাড়িতে গিয়ে তাকে তিনতলার ছাদ থেকে ছুঁড়ে ফেলে হত্যা করে, তা এখন বলা যায় প্রায়
আগামী ২৭ শে ফেব্রুয়ারি রাজ্যের ১০৮ টি পৌরসভায় উৎসব। আর এই উৎসব থেকেই নির্বাচিত হবেন জনপ্রতিনিধিরা। আর কারা জনপ্রতিনিধি হিসেবে অগ্রগণ্য বলে বিবেচিত হন? ইন্সট্যান্ট উত্তর একটাই, যাকে পাড়ায় সবচেয়ে বেশি মানুষ ভয়
আনিস খান হত্যাকান্ডের বিচার চাইতে এই মুহুর্তে রাজ্য তোলপাড়। কিন্তু আনিস খান, তুমি ঠিক কে, তোমার জীবদ্দশায় হয়তো এই প্রশ্নের উত্তর তোমাকে দিতে হয়নি। কিন্তু খুন হয়ে যাওয়ার পর বারে বারে এই প্রশ্ন
সোমবার সারাদিন ধরে আনিস খান হত্যাকান্ড নিয়ে কলকাতা শহর জুড়ে প্রতিবাদের ঝড় বয়ে গেছে। এরমধ্যে বিকেলবেলা, মূলতঃ বামপন্থীদের উদ্যোগে ধর্মতলা থেকে মহাজাতি সদন পর্যন্ত নাগরিক সমাজের বিশাল মিছিল ছিল শহরের সবথেকে বড় প্রতিবাদ
আনিস খানের হত্যাকান্ড একটি পূর্ব পরিকল্পিত ঘটনা। কারণ যে চার মূর্তিমান, পুলিশ ও সিভিক পুলিশের বেশে, রাত একটার সময় আনিসের বাড়িতে চড়াও হয়, তাদের কথাবার্তা থেকেই পরিষ্কার, এরা রীতিমত আনিসের গতিবিধির ওপর নজর
হাওড়াতে জনৈক বাম ছাত্র নেতাকে রাতের অন্ধকারে ধরতে যাওয়ার নাম করে, তারই বাড়ির তিনতলার ছাদ থেকে ঠেলে ফেলে দিয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। এমনই জানা যাচ্ছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে। যদিও যতটা গুরুত্ব