দাগ নেবো না বললেই চলে নাকি? দাগ আচ্ছে হ্যায়। যদি শাসক চায়, তবে দাগ আচ্ছে হ্যায়। আর আপনি সেই দাগ নিতে বাধ্য। নির্দেশ আপনাকে মানতেই হবে, কারণ আপনি নিষ্ঠাভরে দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯১৯
বিজেপি নেতা ও তাঁদের ভক্তকূল ভুলভাল বকেন, গুল মারেন এটা আমরা এখন সবাই কমবেশি জানি। কেউ মহাভারতের যুগে ইন্টারনেট ও স্যাটেলাইট ব্যবস্থার অস্তিত্ত্ব খুঁজে পান। কেউ কেউ আবার দুরারোগ্য ক্যান্সার বা করোনা সারিয়ে
ঈশ্বর পাটনীর “দুধে ভাতে” থাকা বাঙালী নাকি এখন “মাছে-ভাতে” হয়েছে। এমনই একটা ধারণা প্রচলিত আছে। সারা দেশজুড়ে সব্বাই জানে এবং মানে, যে মাছ থেকে বাঙালীকে আলাদা করা মুশকিল। কিন্তু আজকের দিনে দাঁড়িয়ে, কজন
আত্মানুসন্ধান বা আত্মসমালোচনা যখন খুব অল্প সময়ের ব্যবধানে বারবার করতে হয়, তখন বুঝে নিতে হবে সেই আত্মানুসন্ধান বা আত্মসমালোচনাতে কিছু পদ্ধতিগত ত্রুটি রয়ে গেছে। মানে ‘গলদ’টা গোড়ায়। যদি এই মন্থন প্রক্রিয়াটি শুরুর আগেই
অনেক প্রথম সারির সংবাদমাধ্যম, যারা বিনা অনুমতিতে দিনের পর দিন আনিসের বাড়িতে ঢুকে পড়েছে, ক্যামেরার আলোয়, মশলা খোঁজার “আনন্দে” বাড়ির ইটের দেওয়ালে ইট গুনতে বসেছে তারা কি গতকাল আনিসের বাড়িতে গেছিলেন? না যাননি।
মুখ্যমন্ত্রীর দেওয়া পনেরো দিন সময়সীমা অতিক্রান্ত। এখনও আনিস খানের খুনীদের “গরু খোঁজা” খুঁজছে পুলিশ। আর মজার ব্যাপার হল পুলিশ এই মুহুর্তে যাদের খুঁজছে তারাও পুলিশ। তাও সেই খুনী পুলিশের দলটাকে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে গড়া