ভারত বা ইন্ডিয়া, আমাদের দেশকে আমরা যে নামেই ডাকি না কেন তাতে কিছু নির্মম সত্যি চাপা দেওয়া যায় না। তারই মধ্যে যেমন একটা সত্যি হল খেটে খাওয়া গরীব প্রান্তিক মানুষের জীবন জীবিকা নিয়ে
বিগত প্রতিবেদনে আমরা লিখেছিলাম মীনাক্ষী মুখার্জ্জীকে সামনে রেখে ৩ রা নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া দু’মাসব্যাপী কোচবিহার থেকে কলকাতা পর্যন্ত বাম ছাত্র-যুবদের পদযাত্রার কথা, যার পোশাকি নাম ‘ইনসাফ যাত্রা’। কারণ সে সময় প্রথমসারির মিডিয়া
ধনতেরাস ও কালী পূজা সবে শেষ হয়েছে। সেইসঙ্গে শেষ হয়েছে সোনার দোকানের লম্বা লাইন। জানেন কি, গতকাল কলকাতা মার্কেটে ১ গ্রাম সোনার (২২ ক্যারাট) দাম ছিল ৫,৫৯৫ টাকা। নেহাত কম নয়। কিন্তু তবুও
ইনসাফ বা ন্যয়বিচার! কিন্তু কিসের ইনসাফ! চাকরি না পাওয়ার। পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে পরিবার-পরিজন ফেলে পেটের দায়ে দেশ-বিদেশ পাড়ি দেওয়ার। ১০০ দিনের প্রকল্পে কাজ বা আবাস যোজনার ঘর না পাওয়ার। ফসলের ন্যায্য মূল্য না
প্রিয় হীরকবাসী, মস্তিষ্ক প্রক্ষালন যন্ত্র। হীরক রাজার সেই যুগান্তকারী যন্ত্র, যার মাধ্যমে শত্রুদের নিজের নিয়ন্ত্রণে আনত হীরক রাজ। আজ থেকে ৪৩ বছর আগে যখন সত্যজিৎ রায়, হীরক রাজার গল্প লিখেছিলেন, তখন দেশে মস্তিষ্ক
তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে নদীয়ার কৃষ্ণনগর লোকসভা থেকে নির্বাচিত মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে হৈ চৈ নতুন কিছু না। বিগত লোকসভা নির্বাচনে বামেরা ‘শূন্য’ হাতে ফেরার পর বাংলা থেকে যে ক’জন হাতেগোনা বাগ্মী সাংসদ সংসদে আছেন,