আমাদের দেশের মিডিয়ার বেহাল বিক্রি হয়ে যাওয়া দশাটা আর চোখে দেখা যাচ্ছে না। ভোটটা ত্রিপুরার মত উত্তর-পূর্বের ছোট অঙ্গরাজ্যের, তাই সেভাবে সামনে এল না। কিন্তু সত্যিটা হল এই যে, বঙ্গ মিডিয়ায় ত্রিপুরার উপনির্বাচন
উনি মুখ খুললেন, দেশের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী দলগুলির সমর্থিত প্রার্থীর নির্বাচন নিয়ে। “কিছু বলার নেই। আমরা যা ঠিক করি, আমরা তাই করব। এতে কী বলার আছে।” সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এমনটাই বললেন সাম্প্রতিক বিধানসভা
বদ্দা যখন পঞ্জি স্কিমে কোটি কোটি টাকার দুনম্বরী করবার করতেন, তখন কিনতেন ছবি। তারপর কি যে হল, “উত্তর” থেকে ধরা পড়ে গারদে পাচার হতেই, লিখতে লাগলেন চিঠি। ছবি কেনার মতনই, বদ্দা চিঠি লিখতে
এ হল সেই অগ্নিপথ যাতে অমিতাভ বচ্চন নেই। কিন্তু তাতে কি! সিনেমাতে বচ্চনরা যে ধরণের স্টান্ট-ডায়লগবাজি করে সিটি-হাততালি কুড়োতেন, কেন্দ্রীয় সরকারের প্রস্তাবিত অগ্নিপথে তার থেকেও বড় স্টান্ট রয়েছে। যাকে লোকে বলে খেয়ালি পোলাও!
মাননীয় বিশ্বগুরু, আমাদের প্রতি এ আপনার ভারি অন্যায়! মাঝেমধ্যেই আপনার জন্য যেভাবে আমরা ল্যাজে গোবরে হচ্ছি, তাতে আমরা যারপরনাই ক্ষুব্ধ! বছরের পর বছর বড় বড় মিডিয়া হাউস, টিভির পর্দা থেকে সোশাল মিডিয়া, সর্বত্র