গতকাল রাত্তির সাড়ে নটা, ব্রিজি গাজিপুকুর এলাকায় পৌরনিগমের ১১০ নং ওয়ার্ড অফিসের পাশে ভেঙে পড়ল জলের রিজার্ভার, আহত তিনজন। তবে এই ভেঙে পড়া প্রথম নয়, এর আগেও এমন অনেক কিছুই ভেঙেছিল, আমরা তা
রাজ্যের শাসক দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ ও কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের হঠাৎ দেখা। কলকাতার সুকিয়া ষ্ট্রীটের একটি ফ্ল্যাটে। ডিনার টেবিলে। লুচি-ছোলার ডাল -পনির-ধোঁকার ডালনা প্রভৃতি রকমারি পদ ছিল বলে খবর পাওয়া গেছে। বিতর্ক
তাঁকে আমরা মা-সারদা না ভাবলেও যথেষ্ট গুরুত্ব দিই। বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসের সবথেকে সফল বিরোধী দলনেতা-নেত্রীদের কথা বলতে গেলে, জ্যোতিবাবুর পরেই যাঁর নাম আসবে সেটা অবশ্যই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেভাবে দেখতে গেলে আগের বাক্যে “নেত্রী”
যখন বাংলার সর্বাধিক প্রচারিত সংবাদমাধ্যমকে কমেন্ট অফ করতে বাধ্য হতে হয়, তখন ভালই আঁচ করা যায়, সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের অনাস্থা ঠিক কোন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে। আজ সকালে বঙ্গভূষন এবং বঙ্গবিভূষন সন্মান নিয়ে
বঙ্গমিডিয়া এই মুহূর্তে মোনালিসা-অর্পিতার রসালো খবরে জনগণকে ডুবিয়ে রাখতে চাইছে। অর্পিতা-মোনালিসারা হয়তো বলির পাঠা হবেন। কারণ জনমত তৈরী হবে না এই রসালো খবরে। সূত্রের খবরের নামে বেশ কিছু সরকার ঘনিষ্ঠ পেটোয়া সংবাদমাধ্যম এই
১০০ বছরের বেশি আগে গোপালকৃষ্ণ গোখলে বলে গিয়েছিলেন, “বাঙলা আজ যা ভাবে, ভারত ভাবে আগামীকাল”। সেই ট্রাডিশন এখনো চলছে। দেশের প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন করার পাঁচদিনের মাথায় ধসে গেল উত্তরপ্রদেশের বুন্দেলখন্ড এক্সপ্রেসওয়ের একাংশ। গত বুধবার