গতকাল সারাদিন ধরে টিভি-ক্যামেরা বুম নিয়ে যেভাবে চপ ভাজা হল, মাটির বাড়ির উঠোনে পাত পেড়ে খাওয়া হল অথবা গাঁয়ের সদ্যজাতকে কোলে তুলে দোল খাওয়ানো হল এবং দিনের শেষে সেটাকে আমাদের সংবাদমাধ্যমের বন্ধুরা জনসংযোগ
চারিদিকে আবার সেই মাস্টারস্ট্রোকের হইচই! এবার নাকি সংরক্ষণ পাবেন দরিদ্র উচ্চবর্ণের মানুষও। গত লোকসভা নির্বাচনের আগে নরেন্দ্র মোদী সরকার উচ্চবর্ণের মধ্যে আর্থিকভাবে দুর্বল শ্রেণীর জন্য সরকারি চাকরি ও শিক্ষাক্ষেত্রে ১০% আসন সংরক্ষণ করবার
জোয়ার এসেছে, জোয়ার। এই মুহুর্তে দেশের আইটি ইন্ডাস্ট্রিতে এক অভূতপূর্ব জোয়ার এসেছে। সামনেই অ্যাপরাইজাল অনেকের, হবে স্যালারি হাইক। অনেকেই আশায় বুক বেঁধে আছেন, এবার সারা বছরের পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে তারা পাবেন সন্মানজনক হাইক। সম্প্রতি
বাংলায় ১লা নভেম্বর থেকে ফের শুরু হয়েছে রাজ্য সরকারের ‘দুয়ারে সরকার’ কর্মসূচি। চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। এবারে ফের আবেদন করা যাচ্ছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে। বাংলার গৃহবধূদের আর্থিক সহায়তা দিতে, গত বছর ১ সেপ্টেম্বর
গল্পের গরুটা যে গাছ থেকে নেমে পড়েছে এবং ঘাসের মাঠে পা বাড়িয়েছে সেদিকে রাজ্যের বিগত পুরনির্বাচন এবং বিধানসভা উপনির্বাচনের ফলাফলগুলি স্পষ্ট অঙ্গুলি নির্দেশ করেছে। এমনকি ‘জঙ্গি’ নবান্ন অভিযানে সে গরু নিজে থেকেই গোয়ালে
একটা নাগরিক মিছিল! অবধারিত ভাবে মানুষ বুদ্ধিজীবীদের মাথা গুনবে! যাঁরা এলেন না তাঁদের ‘চটিচাটা’ বলে দাগিয়ে দেবে এক শ্রেণীর বাম অত্যুৎসাহী সমর্থক। তাদের সঙ্গে তাল দেবে একদল তথাকথিত ‘রামভক্ত’। আর অন্যদিকে যাঁরা পা