গতকাল ২৫ শে বৈশাখ ছিল। বাঙালীর প্রধান সাংস্কৃতিক পার্বণ। অথচ গতকাল এই প্রথম সারাদিন ধরে টিভির পর্দায় চোখ রেখে এবং ঘনঘন মোবাইলে আসা অ্যালার্ট হাতড়ে আমরা অনেকেই বুঝে উঠতে পারিনি যে এটা রবীন্দ্র
গ্রাম বাংলা জুড়ে এখন নবজোয়ার চলছে! অন্তত মিডিয়া সেরকমটাই দেখাচ্ছে! কি সেই নবজোয়ার! এক প্রাইভেট নির্বাচন কমিশনারের উদ্যোগে আয়োজিত প্রাইভেট নির্বাচন। প্রাইভেট বলছি কারণ এটা কোন সরকারী ব্যাপার নয়, এ হলো আসন্ন ত্রিস্তর
মুকুল রোহতাগি। নামটা শোনা শোনা লাগছে কি? ইনি হলেন সুপ্রিমকোর্টের একজন প্রথিতযশা দুঁদে আইনজীবী। কিন্তু আমরা হলাম গিয়ে পারতপক্ষে আইন-আদালত মারাতে না চাওয়া জনতা। জেলা আদালত থেকেই যেখানে আমরা শত হস্ত দূরে থাকতে
মুখ খুললেন জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন রাজ্যপাল সত্যপাল মালিক। তিনি কোন যে সে লোক নন। একসময় বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি ছিলেন। তারপর মোদি জমানায় একে একে বিহার, জম্মু-কাশ্মীর, গোয়া এবং মেঘালয়ের মত চার
গল্পের গরু গাছে ওঠাতে ওঠাতে আমাদের দেশ ও রাজ্যের সংবাদমাধ্যম কখন যে নিজেরাই দড়ি বাঁধা গরুতে পরিণত হয়েছে তা তারা নিজেরাও জানতে পারেনি। ক্ষমতার খুঁটির চারধারে বৃত্তাকারে ঘুরে ঘুরে খবর করতে করতে খোলা
একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগে বিধ্বস্ত রাজ্যের শাসক দল, লাইটওয়েট থেকে হেভিওয়েট নেতাদের কেউ কেউ জেলে, কেউ কেউ ইতিমধ্যেই পেয়েছেন আদালত, সিবিআই, ইডির ডাক, বাকিদের অধিকাংশই অপেক্ষারত। এর সাথে যোগ হয়েছে শাসকদলের সাগরদিঘী