ঘটনাক্রমে দুর্ঘটনাও কিভাবে সাধারণ গা-সওয়া ঘটনা হয়ে যায়, তা নিয়ে একটা মোক্ষম গপ্পো লিখেছিলেন নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়। গপ্পের প্রধান তিন চরিত্রের বড় তরফের লোভ খুব, পরিণতিজ্ঞান পোক্ত নয়। তিনি ফুচুদা। ভারী বামুন ভোজন খাওয়ার
সিভি আনন্দ বোস। এই মুহুর্তে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। প্রথমদিকে শোনা গিয়েছিল, রাজ্যপাল মহাশয়ের পিতা একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী ছিলেন, ছিলেন নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসের ভক্তও। আর তাই তিনি তার সব সন্তানদের নামের পদবীতে ‘বোস’ জুড়ে
আগামী ৮ই জুলাই আসছে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। কমিশনের হিসেবে জেলা পরিষদ, পঞ্চায়েত সমিতি, গ্রাম পঞ্চায়েত মিলিয়ে মোট ভোট হওয়ার কথা ছিল ৭৩,৮৮৭ কেন্দ্রে। কিন্তু তা হচ্ছে না। ৯,০০০ এর বেশি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়
বাঘ তিহারে। কিন্তু বাঘের বানর সেনারা এখনো আছেন বীরভূমে, তাই কেষ্ট ম্যাজিক এখনো কিছুটা হলেও আছে। যেমনটা হয়েছে আজ দুবরাজপুরে। বীরভূমের দুবরাজপুর, গত বিধানসভা নির্বাচনে সেই আসন তৃণমূল কংগ্রেসের থেকে ৪,০০০ ভোটের ব্যবধানে
দিল্লি ও রাজ্যের শাসক মদতপুষ্ট সংবাদমাধ্যমের সমালোচনা করা মানে মৌচাকে ঢিল মারা! এরা বোঝে খবর মানে কিছু ব্যক্তি বিশেষের লাফালাফি দাপাদাপি এবং তাদের সেই ‘লম্ফঝম্প’কে মিডিয়া ফুটেজ বা এয়ার টাইম পাইয়ে দেওয়া। কারণ