তিলোত্তমার বিচার চেয়ে অরিজিৎ সিংয়ের নতুন গান “আর কবে” যেন গোটা বাংলায় এক প্রতিবাদের ধ্বনি হয়ে উঠেছে, সাথে জ্বালিয়ে দিয়েছে বিদ্রোহের মশাল। বঙ্গের জনতা আজ তাদের ধৈর্যের শেষ প্রান্তে এসে দাঁড়িয়ে, পথে নেমে
শান্তিকুঞ্জে রঙ্গ শুরু হয়েছে! পশ্চিমবঙ্গের চারটি বিধানসভা কেন্দ্র—রায়গঞ্জ, রানাঘাট দক্ষিণ, বাগদা, এবং মানিকতলা—উপনির্বাচনে বিজেপির হারের কাহিনি এখন আলোচনার মূল বিষয়। তৃণমূল কংগ্রেস এই কেন্দ্রগুলিতে ভোটের ময়দানে ঝড় তুলে বিজেপিকে পরাজিত করেছে। বিজেপির হারে
লোকসভা নির্বাচনের ফল বেরোনোর পর থেকে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির ধূ-ধূ করছে, খালি মাঠে এখন বাস্তবিকই ঘু-ঘু চড়ছে। চারিদিকে অপার নীরবতা। এক পাশে গাছতলার ছায়ায় দাঁড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারী-মহম্মদ সেলিমরা শান্ত অলস গরু-ছাগলের তৃতীয় সন্তানের মত
ডিসেম্বর মানেই ধামাকা! বাংলার সংবাদমাধ্যম বিগত এক পক্ষ কাল ধরে সরগরম। কিন্তু দিনটা কবে? পাওয়া গেল তিনটে তারিখ। ডিসেম্বরের ১২, ১৪ ও ২১। দিলেন স্বয়ং সনাতনী নেতা নিজে! স্বভাবতই বিজেপি কর্মী সমর্থকরা উৎফুল্ল।
“কাটাপ্পা নে বাহুবলী কো কিউ মারা?” গোছের একটা হুইসপারিং ক্যাম্পেইন বেশ কিছুদিন ধরে চলছিল এই বাংলায়। সৌজন্যে তৃণমূল ত্যাগী বিজেপি নেতা এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি মোটামুটি একটা ডেডলাইনও দিয়েছিলেন, সেটা