তিনি বিরোধী নেত্রী। লোকে বলে ক্যাপ্টেন। কাজেই তিনি আসবেন…. মঞ্চে উঠবেন …. আগুনে ভাষণে শাসককে বিঁধবেন…. এসব তো স্বাভাবিক। এগুলো তো হওয়ারই ছিল। কিন্তু তারপর…. যে কু’কথা শুনলাম তাকে বঙ্গ রাজনীতির অবনমন বলবো
আমাদের ভোট দিন, ‘ডবল-ডবল’ চাকরি হবে। ভোট চাইতে গিয়ে বলেছিলেন মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী। সালটা ২০২১। ভোট হয়ে গেছে। ভোট পাওয়াও হয়ে গেছে। শুধু চাকরির দেখা নেই। ‘ডবল-ডবল’ তো কোন ছাড়, একটা ‘সিঙ্গল’ চাকরির জন্য
মেলালেন তিনি মেলালেন। সদ্য হ্যাট্রিক করা “আর্যভট্ট”দের দলের ব্রিগেডিয়ার আজ হয়ত খুব খুশি। কারণ অপ্রত্যাশিত ভাবে মহম্মদ সেলিমের ১৯৬ দিন আগের ব্রিগেডের বক্তব্য হুবহু মিলিয়ে গিয়েছে। ৭ই জানুয়ারি, ২০২৪। ব্রিগেডের মাঠ তখন কানায়
লোকসভা নির্বাচনের ফল বেরোনোর পর থেকে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির ধূ-ধূ করছে, খালি মাঠে এখন বাস্তবিকই ঘু-ঘু চড়ছে। চারিদিকে অপার নীরবতা। এক পাশে গাছতলার ছায়ায় দাঁড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারী-মহম্মদ সেলিমরা শান্ত অলস গরু-ছাগলের তৃতীয় সন্তানের মত
গাধাগুলো জল খাচ্ছে! তবে যথারীতি ঘোলা করে। আমাদের রাইজ অফ ভয়েসেসের অনেকের আবার মনে হয়ছে, এই ‘জল খাচ্ছে’ শব্দবন্ধটি সঠিক নয়। বরং ‘বাধ্য হয়ে জল খেতে হচ্ছে’ বলাটাই বেশী সমীচিন। প্রথমদিকে কেন্দ্রে ও