সে একদিন ছিল। যখন রাজ্যের সবকটি মিডিয়ার বুকে পাটা ছিল। রাজ্যের কোথাও একটি নারী নির্যাতন বা ধর্ষনের ঘটনা ঘটলেই পরবর্তী এক সপ্তাহ ধরে প্রতিদিন সন্ধ্যেবেলা টিভিতে প্রত্যকেটা খবরের চ্যানেলে সালিশি সভা বসিয়ে তৎকালীন

দেউচা পাঁচামি কয়লাখনি প্রকল্প এবং তার জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া নিয়ে গত প্রায় মাস খানেক ধরে রাজ্য সরকার তথা স্থানীয় পুলিশ প্রশাসনের সাথে এলাকার বসবাসকারী আদিবাসী সম্প্রদায়ের ব্যপক টানা পোড়েন শুরু হয়েছে। বেশ কয়েকটি

আজ আমরা গত এক দশকে গ্রামবাংলা জুড়ে মাইক্রোফিনান্স এবং মহাজনী ব্যবসার রমরমা এবং বিস্তার প্রসঙ্গে একটু বিশদে কিছু কথা বলতে চাই। কারণ আমাদের মনে হচ্ছে “লাঙ্গল যার জমি তার” আন্দোলনের পীঠস্থানেই জমি হারাতে

আগামী ৬ই জানুয়ারী ২০২২।মানে সামনের সপ্তাহের বৃহস্পতিবার। তদ্দিনে আশাকরি আমাদের সবার বড়দিন থেকে বর্ষবরণের যাবতীয় ফুর্তিফার্তা উৎসবের আদিখ্যেতা শেষ হয়ে যাবে। বউ-বাচ্চাকে নিয়ে চিড়িয়াখানা, মিউজিয়াম, ভিক্টোরিয়া অথবা বিড়লা তারামন্ডলে নিয়ম মাফিক বাৎসরিক ঢুঁ-মারাটাও

আজ আমরা রাইস অফ ভয়েসেস আদার ব্যাপারি হয়েও একটু জাহাজের খোঁজ খবর করবো। তবে এ জাহাজ জলে ভাসে না! আকাশে ওড়ে! মানে উড়োজাহাজ! আপনারা জানতে চাইবেন সবকিছু ছেড়ে হঠাৎ উড়োজাহাজের খবর কেন! কারণ

২১ শে ডিসেম্বর, ২০২১। সারাদিন ধরে কলকাতা শহরের বুকে কয়েক হাজার সরকারী কর্মচারী এবং বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দলের কর্মীরা একসাথে “ছাপ্পা” গুনলেন। আপাতত সে গল্প তোলা থাক আগামী কিস্তির জন্য। দূর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর দেওয়া