“উই আর নাউ এ পাওয়ার সারপ্লাস কান্ট্রি”, গত বছর অক্টোবরে বলেছিলেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। যদি তেমনটাই হয়, তবে গত ছয় মাসে এমন কি হল, যার জেরে গোটা দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতির সম্ভাবনা জোরালো
আজকাল ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার কথা ভাবলেই মনে আসে স্কুলে ভর্তি আর লেখাপড়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা ফিস, তার সাথে আলাদা করে স্টাডি সেন্টারে হাজার হাজার টাকা গচ্চা দিয়ে, গৃহশিক্ষকদের বদলে নতুন পড়াশোনার দোকান। হ্যাঁ,
আজ আমরা কু-ঝিকঝিক করে একটু নস্টালজিক হচ্ছি। ছোটবেলায় বাড়িতে শুনেছি এভাবে লেখাপড়ায় ফাঁকি দিলে চায়ের দোকানে কাজ করে খেতে হবে। একটু বড় হয়ে কানে এল, যা গিয়ে বিড়ি বাঁধ তারপর দেখ, কেমন লাগে।
“বেঙ্গল মিন্স বিজনেস।” সক্কাল বেলা খবরের কাগজের পাতা খুলতেই সাদা-নীল প্রেক্ষাপটে বাংলার শিল্প সম্ভাবনাকে উসকে দিয়ে মাননীয়ার এমন পাতাজোড়া বিজ্ঞাপন মন ভালো করে দেয়। কিন্তু পরক্ষনেই মনে পড়ে, এমন বিজ্ঞাপন বিগত এক দশকে
সরকারের জমি চাই। কেন চাই! তার উত্তর বিভিন্ন, নানা মুনির নানা মত। কেউ বলছেন শিল্পতালুক হবে, কেউ বলছেন পর্যটন কেন্দ্র হবে, কেউ বলছেন নারায়ণী সেনা ছাউনি হবে। আসলে হবেটা কি, সেটা অনেকেই ঠিক
আর মাত্র দুদিন। আনিস খান হত্যার পর দু-মাস পেরিয়ে যাবে। অথচ মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং নবান্নে বসে সেই হত্যাকাণ্ডের তদন্তের জন্য অভিজ্ঞ সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের নিয়ে যে বিশেষ তদন্তকারী দল বা সিট গঠন করেছিলেন, তারা