পশ্চিমবঙ্গের এখন গভীর অসুখ। অসুখের নামটা এখনও আমরা সেভাবে ঠিক দিয়ে উঠতে পারি নি। কিন্তু অসুখটা মনে হয় ধরতে পেরেছি। অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা অসুখটার কথা আমরা সবাই শুনেছি বা জানি। এটা কিভাবে সনাক্ত
বর্তমান সময়ে ভারতের রাজনৈতিক মানচিত্রে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্থান একেবারে আলাদা। তিনি শুধু পশ্চিমবঙ্গের নেত্রীই নন, এক সময়ের বাম-প্রভাবিত রাজ্যকে দক্ষিণপন্থী ঘরানার রাজনীতির দিকে টেনে নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম কারিগর। তার রাজনীতির গতি প্রকৃতি, এমনভাবে
গতকাল রতন টাটা এবং মাসখানেক আগে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের প্রয়াণের মধ্য দিয়ে ২০২৪ সাল ভারতীয় ইতিহাসে এক সংকটময় মুহূর্তের সাক্ষী হলো। পশ্চিমবঙ্গের শিল্পায়নের স্বপ্ন দেখানোর অন্যতম দুই স্থপতি চলে গেলেন পর পর, রয়ে গেলেন
কিছুদিন আগেও বঙ্গ রাজনীতির দিশাহীন ম্রিয়মান বিরোধীদলগুলোর জরাজীর্ণ দশা দেখে পাড়ার অলিতে গলিতে চায়ের আড্ডায় আফসোস শোনা যেত, বলা হতো “উনি বিরোধী হলে এতদিনে আগুন জ্বলত।” কিন্তু আর জি কর কান্ডে বিরোধীরা আন্দোলনের
গতকাল, ১লা অক্টোবর, টালিগঞ্জের হরিদেবপুর করুণাময়ীতে ঘটে গেল এক অভিনব ঘটনা, যা এলাকার মানুষের জন্য সহিংসতার এক নয়া নিদর্শন তৈরি করল। তিলোত্তমার সুবিচারের দাবীতে জড়ো হওয়া প্রতিবাদী কিছু মহিলার উপর শাসকদলের একদল রাজনৈতিক
মেলালেন তিনি মেলালেন। সদ্য হ্যাট্রিক করা “আর্যভট্ট”দের দলের ব্রিগেডিয়ার আজ হয়ত খুব খুশি। কারণ অপ্রত্যাশিত ভাবে মহম্মদ সেলিমের ১৯৬ দিন আগের ব্রিগেডের বক্তব্য হুবহু মিলিয়ে গিয়েছে। ৭ই জানুয়ারি, ২০২৪। ব্রিগেডের মাঠ তখন কানায়