ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল/আর যাব না ইস্কুল! করোনা মহামারী চলছে। বিশেষজ্ঞদের মতে প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউ পেরিয়ে এবার তৃতীয় ঢেউয়ের দোরগোড়ায় আমরা।স্কুল কলেজ বন্ধ। ইউনিভার্সিটিও তাই। শুধু পশ্চিমবঙ্গ বলে নয়, সারা দেশেই এখন
আজ আবার একটু “গেরামের গপ্পো!” গত প্রায় মাস তিনেক ধরে গ্রামবাংলা জুড়ে সারের কালোবাজারি দাপিয়ে চললেও আমাদের শহরের মানুষদের তেমন কোন হুঁশ নেই। বেশিরভাগ মানুষের অবশ্য নজরেও পড়েনি কারণ সংবাদ মাধ্যমগুলির মধ্যে দু-একটি
বাংলার খুঁটিনাটির আগের কিস্তিতেই আমরা বাংলা জুড়ে “মাঠ পালানো” নিয়ে প্রতিবেদন করেছিলাম। সেখানে আমরা এও জানিয়েছিলাম এটা পাড়ায় পাড়ায় পুকুর বুজিয়ে বহুতল নির্মাণ পক্রিয়ারই একটা নিরবিচ্ছিন্ন অংশ যাকে ইংরাজীতে বলে এক্সটেনশন এবং কেন
ইদানীং বাংলাজুড়ে একটা নতুন রোগের আবির্ভাব হয়েছে। “মাঠ পালানো” রোগ। মানে আপনি সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে মর্নিংওয়াক করতে গিয়ে দেখলেন আপনার পাড়ার খেলার মাঠটা পালিয়ে যাচ্ছে। ইঁট-বালি-স্টোনচিপস ইত্যাদি ইমারতি সরঞ্জাম ডাঁই হচ্ছে সেখানে।
শিরোনামটা বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর বিখ্যাত সিনেমার নাম থেকে ধার করা। কিন্তু ঘটনাটার অনেকটা মিল রয়েছে বিক্রমাদিত্য মোতওয়ানে পরিচালিত এবং রাজকুমার রাও অভিনীত বিখ্যাত ছবি Trapped এর সাথে যেখানে কলসেন্টার কর্মী সূর্য ( রাজকুমার রাও)
হে মান্যবর!আরও এক মৃতদেহ দুয়ারেতেনিঃস্পন্দ নিথর! আমরা যারা বাপের জম্মে কোনদিন গঙ্গাসাগরে ডুব না দিয়েও গঙ্গাসাগর মেলা হবে কি হবে না তাই নিয়ে চিন্তায় ডুবে আছি তাদেরকে জানিয়ে রাখি আরও এক চাষী এই