পশ্চিমবঙ্গের এখন গভীর অসুখ। অসুখের নামটা এখনও আমরা সেভাবে ঠিক দিয়ে উঠতে পারি নি। কিন্তু অসুখটা মনে হয় ধরতে পেরেছি। অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা অসুখটার কথা আমরা সবাই শুনেছি বা জানি। এটা কিভাবে সনাক্ত
তিনি বিরোধী নেত্রী। লোকে বলে ক্যাপ্টেন। কাজেই তিনি আসবেন…. মঞ্চে উঠবেন …. আগুনে ভাষণে শাসককে বিঁধবেন…. এসব তো স্বাভাবিক। এগুলো তো হওয়ারই ছিল। কিন্তু তারপর…. যে কু’কথা শুনলাম তাকে বঙ্গ রাজনীতির অবনমন বলবো
একবিংশ শতাব্দীতে যখন ভারতের মতো দেশ বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন ও ডিজিটাল অবকাঠামোয় বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়ার স্বপ্ন দেখছে, তখন অযোধ্যার সরযূ নদীতে “জল সমাধি” প্রশ্ন তুলেছে রাষ্ট্রের অগ্রগতি ও নীতির স্ববিরোধিতা নিয়ে। রাম মন্দিরের প্রধান
ভারত এমন একটি দেশ যেখানে ধর্ম এক অনন্য সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের প্রতীক। এখানে হিন্দু, মুসলিম, জৈন, শিখ, খ্রিস্টানসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ যুগ যুগ ধরে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে জীবন যাপন করেছে। হিন্দুরা মন্দিরে যান
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নির্যাতন নিঃসন্দেহে নিন্দনীয়। কিন্তু বঙ্গ মিডিয়ার কাছে প্রশ্ন—দেশের কৃষকদের চোখের জল কি বাংলাদেশে পড়ছে? নাকি দিল্লির মাটিতে? শম্ভু সীমান্তে যখন টিয়ার গ্যাসে কৃষকের কান ফেটে যায়, তখন আপনারা কোথায়? দিল্লির
শুনে আনন্দে মন ভরে গেল, পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম দেশের গণতান্ত্রিক কেন্দ্রীয় সরকার আবারও প্রমাণ করল যে “মোদি হে তো মুমকিন হে!”। দীর্ঘ দুই বছর পরে, মিড ডে মিল প্রকল্পের (PM Poshan) খরচ বাড়ল।