বছর পাঁচ-ছয় আগেকার কথা। ২০১৮ র লোকসভা ভোট আর ২০২১ এর বিধানসভা ভোটের মধ্যেকার সময়টা চলছে তখন। তখনও টুইটার বা ইনস্টাগ্রাম আসে নি। সমাজমাধ্যম বলতে তখন ফেসবুক আর ইউটিউব। সাথে হোয়াটসঅ্যাপ। হঠাৎই আমার
তিনি বিরোধী নেত্রী। লোকে বলে ক্যাপ্টেন। কাজেই তিনি আসবেন…. মঞ্চে উঠবেন …. আগুনে ভাষণে শাসককে বিঁধবেন…. এসব তো স্বাভাবিক। এগুলো তো হওয়ারই ছিল। কিন্তু তারপর…. যে কু’কথা শুনলাম তাকে বঙ্গ রাজনীতির অবনমন বলবো
আমরা রাইজ অফ ভয়েসেস। আমাদের মাথায় বা পেছনে কোনও রাজনৈতিক দলের হাত নেই। যারা আমাদের জন্মলগ্ন থেকে পাশে আছেন তাঁরা জানেন আমাদের গর্ভযন্ত্রণার ইতিবৃত্ত। আমরা চেয়েছি – পেইড নিউজ নয়, সত্যিকারের খবরগুলো আপনাদের
একদা বাংলায় সিপিআই(এম) বলে একটা দল ছিল। আলিমুদ্দিন স্ট্রীট ছিল সেই দলের সদর দপ্তর। সেই সদর দপ্তরে দলীয় কাজকর্ম পরিচালনার জন্য কিছু দূরদর্শী নেতাও ছিলেন। তাঁরা জানতেন এবং বুঝতেন বাংলার মানুষের ভাবাবেগ কিভাবে
আগামী ১৯শে জুন, দেশের অন্যান্য ৪টি বিধানসভা উপনির্বাচনের সাথে এই বাংলাতেও আছে উপনির্বাচন। তা নদিয়ার কালীগঞ্জে। গত ২রা ফেব্রুয়ারী তৃণমূল বিধায়ক নাসিরুদ্দিন আহমেদের হৃদরোগে প্রয়ানের পর বিধায়ক পদটি শুন্য হয়েছে। তাই এই অকাল
গতকাল, মানে রবিবার, ২০ শে এপ্রিল ২০২৫, বামেদের ব্রিগেড ছিল। আরও গোদা বাংলায় বললে বলতে হয় ‘সিপিএম’এর ব্রিগেড ছিল। আজকের সংসদীয় রাজনীতিতে যদিও বঙ্গ সিপিআই(এম) হলো ‘হেরো’ পার্টি। ‘শূন্য’ বা ৫% ভোটারের পার্টি